বিরোধী শিবিরের একত্রিত হওয়া জরুরি
বিহারের মুখ্যমন্ত্রী বলেছেন, বিরোধী শিবিরের জন্যই একত্রিত হওয়াটা জরুরি। তিনি এছাড়াও দেশের উন্নতির জন্য কাজ করাকে বিশেষাধিকার বলে বর্ণনা করেছেন নীতীশ কুমার। সোনিয়ার সঙ্গে বৈঠকের পরে তিনি দেখেছেন, ঐক্যবদ্ধ হয়ে দেশের উন্নয়নের কাজ করতে না পারলে ক্ষতির প্রভূত সম্ভাবনা।
|
সব বিরোধীকে একসঙ্গে করতে হবে
নীতীশ কুমারের পরে লালু যাদব বলেন, ২০২৪-এর লোকসভা নির্বাচনে বিজেপিকে হারাতে সব বিরোধীদের একসঙ্গে হতে হবে। তিনি আরও বলেছেন, দেশকে বাঁচাতে গেরুয়া শিবিরকে অপসারণ করতে হবে। তার জন্য বিজেপিকে পরাজিত করতে বিরোধীরা যেভাবে একসঙ্গে হয়েছিল, সেই ঘটনাকে কুর্নিশ জানান মুখ্যমন্ত্রী। কংগ্রেস নতুন সভাপতি পাওয়ার ১০-১২ দিন আবার দেখা করতে বলা হয়েছে।
পাঁচবছরের বেশি সময়ে তিনজনের প্রথম বৈঠক
প্রসঙ্গত উল্লেখ করা প্রয়োজন পাঁচ বছরের বেশি সময়ের মধ্যে সোনিয়া-লালু-নীতীশের এটি বড় বৈঠক। সেখানেই তিনি বলেন বিজেপিকে সরাতে হবে এবং দেশকে বাঁচাতে হবে। এই কাজ করতে গেলে বিজেপিকে যেভাবে তারা সরিয়েছেন, সেইভাবে সবাইকে একত্রিত হওয়ার ডাক দিয়েছেন তিনি।
|
লালু যাদব বক্তব্য
তিনি বলেছেন, যেভাবে বিজেপিকে সরানো হয়েছে. ঠিক উল্টোমুখে ফের একবার একত্রিত করার ডাক দেন লালু যাদব। পাশাপাশি তিনি বলেছেন কংগ্রেসের অন্তবর্তীকালীন সভাপতি জানিয়েছেন, দল নতুন সভাপতি পাওয়ার ১০-১২ দিন পরে আবার দেখা করতে বলেছেন। সেই সময় নতুন সভাপতির সঙ্গে দেখা করে এব্যাপারে তিনি সিদ্ধান্ত নেবেন।
প্রসঙ্গত কংগ্রেসের সভাপতির পদে নির্বাচন হওয়ার কথা ১৭ অক্টোবর।