দেবাশিস দত্ত, সচিব, মোহনবাগান:
আশা করি কল্যাণ এআইএফএফ-এর সভাপতির পদে দায়িত্ব নেওয়ার পর ভারতীয় ফুটবলকে এগিয়ে নিয়ে যাওয়ার জন্য ভাল কাজ করবে। একা সভাপতি কিছু করতে পারে না, পুরো কমিটিকেই ভাল ভাবে কাজ করতে হবে। ফুটবলের উন্নতির জন্য কাজ করতে হবে। আশা করি দক্ষ অ্যাডমিনিট্রেটার হিসেবে আমর ওকে (কল্যাণ) দেখতে পাব। অনেক দিন কাজ বন্ধ রয়েছে এআইএফএফ-এর, অনেক কাজ রয়েছে যা করতে হবে। ওদের দিকে দেশের ফুটবল তাকিয়ে রয়েছে।
দেবব্রত সরকার, শীর্ষ কর্তা, ইস্টবেঙ্গল:
আমাদের ক্লাব থেকেই ওর কেরিয়ার শুরু করেছিল। আমরা অত্যন্ত গর্বিত এআইএফএফ-এর সভাপতি হিসেব ও নির্বাচিত হওয়ায়। বাইচুং যেমন আমাদের ঘরের ছেলে তেমনই কল্যাণও আমাদের ঘরের ছেলে। আমাদের ক্লাবে চার বছর ও খেলেছে। আমাদের ক্লাব থেকেই ওর শুরু। ঘরের দুই ছেলেকেই আমি বার্তা দিতে চাই, তারা যে এক সঙ্গে কাজ করে। কল্যাণকে যেন যে কোনও প্রয়োজনে বাইচুং সহায়তা করে।
দানিশ ইকবাল, সচিব, মহমেডান:
বাংলার মানুষ এবং প্রাক্তন ফুটবলার উনি। আমরা চাই উনি ভাল করে কাজ করুন এবং বাংলা ফুটবলকে এগিয়ে নিয়ে যান। একজন বাঙালি শীর্ষ পদে গিয়েছে, আমরা গর্বিত। উনি অতীতে প্রশাসনিক কাজ করেছেন। আশা করবো বাংলার ফুটবলকে আরও উপরে তিনি নিয়ে যাবেন।
সুব্রত দত্ত, প্রাক্তন সিনিয়র সহ সভাপতি (এআইএফএফ):
প্রথম ফুটবলার হিসেবে এআইএফএফ-এর সভাপতি নির্বাচিত হয়ে ইতিহাস সৃষ্ট করলেন কল্যাণ চৌবি। বাইচুং ভুটিয়ার মতো প্রতিদ্বন্দ্বীকে ৩৩-১ ভোটে হারিয়ে ইতিহাস তৈরি করলেন তিনি। ওনাকে আমি স্বাগত জানাই ফুটবল প্রশাসনে। অনেকে অসংখ্য অভিনন্দন। আশা করব তিনি ভারতীয় ফুটবলকে আরও এগিয়ে নিয়ে যাবেন।