ভারত থেকে রপ্তানি বাড়াতে বলেছে।
খবরে বলা হয়েছে, সরকার স্মার্টফোন নির্মাতাদের ভারত থেকে রপ্তানি বাড়াতে বলেছে। কিন্তু ১২ হাজার টাকার নীচের কোনও স্মার্টফোন বন্ধ করার ক্ষেত্রে সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়নি। এই বিষয়ে স্পষ্ট জানিয়েছেন কেন্দ্রীয় তথ্য ও প্রযুক্তিমন্ত্রী রাজীব চন্দ্রশেখর। তাঁর স্পষ্ট বার্তা, এই বিষয়ে কোনও প্রস্তাব নেওয়া হয়নি। এমনকি সরকারের এই বিষয়ে কোনও ভাবনা নেই বলেও জানিয়েছেন কেন্দ্রীয় এই মন্ত্রী।
চিনা সংস্থাগুলির সঙ্গে কথা হয়েছে।
কেন্দ্রের তথ্য প্রযুক্তিমন্ত্রী এক সাংবাদিকদের মুখোমুখি হয়ে এই বিষয়ে একাধিক বক্তব্য দিয়েছেন। তাঁর দাবি, দেশের ইলেকট্রনিক ইকোসিস্টেমে ভারতীয় কোম্পানিগুলির একটি গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রয়েছে। এর মানে এই নয় যে ভারতীয় কোম্পানিগুলির জন্য পথ তৈরি করতে বিদেশী ব্র্যান্ডগুলিকে বাদ দেওয়া হবে, বলছেন কেন্দ্রীয়মন্ত্রী। চন্দ্রশেখর পিটিআইকে দেওয়া সাক্ষাৎকারে আরও জানিয়েছেন, বেশ কয়েকটি বিষয়ে চিনা সংস্থাগুলির সঙ্গে কথা হয়েছে। যেখানে রপ্তানি আরও বাড়ানোর কথা বলা হয়েছে। একই সঙ্গে প্রক্রিয়াটা স্বচ্ছ রাখতে বলা হয়েছে।
তিথ্য সামনে আসার পরেই কার্যত একটা স্বস্তি
শুধু বতাই নয়, তাদের সাপ্লাই চেইন, বিশেষ করে কম্পোনেন্টের সাপ্লাই চেইন, আরো স্বচ্ছ এবং আরো উন্মুক্ত হওয়া প্রয়োজন বলেও কেন্দ্রের তরফে জানানো হয়েছে বলে দাবি মন্ত্রীর। তবে র মানে ১২ হাজার টাকার নীচে চিনের মোবাইলগুলিকে নিষিদ্ধ করা।
যদিও লাইভমিন্টের একটি খবরে দাবি করা হয়, লাভা, মাইক্রোম্যাক্স এবং অন্যদের মতো দেশীয় ব্র্যান্ডের বিক্রি বাড়াতে চায় কেন্দ্র। আর এজন্যে ১২ হাজার টাকা নীচে চিনা মোবাইল বন্ধের পথে নাকি হাটছে সরকার। যা নিয়ে রীতিমত হঊচৈ বেঁধে যায়। যদিও এই বিষয়ে কোনও পরিকল্পনা নেই বলেই দাবি কেন্দ্রীয়মন্ত্রীর। আর এই তিথ্য সামনে আসার পরেই কার্যত একটা স্বস্তি
সার্জিকাল স্ট্রাইক চালায় সরকার
বলে রাখা প্রয়োজন এর আগে চিনা অ্যাপের উপর কার্যত সার্জিকাল স্ট্রাইইক চালায় মোদী সরকার। একাধিক অ্যাপ এবং সাইট নিষিদ্ধ করে ভারত। নিশিদ্ধ হওয়া সবগুলি অ্যাপ এবং সাইটগুলি চিনের ছিল। মূলত তথ্য পাচারের অভিযোগে বড়সড় সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়। এমনকি ধীরে ধিএ৩ চিনা বিনিয়োগ দেশে বন্ধ হতে চলেছে। সেখানে দাঁড়িয়ে এহেন খবর দ্রুত গতিতে ছড়িয়ে পড়ে।