মাাদক নীতি কাণ্ডের তদন্তে এবার চরম পদক্ষেপ কেন্দ্রীয় তদন্তকারী সংস্থার। দিল্লির উপ মুখ্যমন্ত্রী মণীশ সিসোদিয়া সহ ১৩ জনের বিরুদ্ধে লুক আউট নোটিস জারি করা হয়েছে। দেশ থেকে কোনও ভাবেই তাঁরা বাইরে যেতে পারবেন না। দেশের বাইরে যাওয়ার চেষ্টা করলেই তাঁদের গ্রেফতার করা হবে নোটিসে উল্লেখ করা হয়েছে।
শুক্রবার সাত সকালে দিল্লির উপমুখ্যমন্ত্রী মণীশ সিসোদিয়ার বাড়িতে হানা দিয়েছিল সিবিআই। বেশ কয়েক ঘণ্টা ধরে তাঁর বাড়িতে তল্লাশি চালিয়েছে সিবিআই। কিন্তু তেমন কিছুই উদ্ধার হয়নি। মণীশ সিসোদিয়াসহ দিল্লির ১৩টি জায়গায় তল্লাশি অভিযান শুরু করেছিল সিবিআই। দিল্লি সরকারের মাদক নীতিতে দুর্নীতির অভিযোগে এই তল্লাশি অভিযান চালিয়েছিল সিবিআই। তাই নিয়ে তোলপাড় হয়েছিল গোটা দেশে।
তারপরেই আবার মণীশ সিসোদিয়া সহ ১৪ জনের বিরুদ্ধে লুক আউট নোটিস জারি করা হয়েছে। তাঁরা কেউ দেশের বাইরে যেতে পারবেন না। তাঁরা কোনো রকম ভাবে দেখের বাইরে যাওয়ার চেষ্টা করলেই তাঁদের গ্রেফতার করা হবে বলে নির্দেশিকায় জানানো হয়েছে। মণীশ সিসোদিয়া সহ ১৪ জনের নামেই মাদক নীতি কাণ্ডে এফআইআর রয়েছে।
সিবিআই অভিযোগ করেছে, প্রয়োজনীয় অনুমোদন না নিয়েই দিল্লি সরকার মাদক নীতিতে পরিবর্তন আনে। এবং তাতে কয়েক কোটি টাকা ঘুষ িনয়েছে তারা। আবগাারি দফতরের মন্ত্রী মণীশ সিেসাদিয়ে সহজে লাইসেন্স পাইয়ে দেওয়ার নাম করে বিপুল টাকা হতে পেয়েছে। সম্প্রতি দিল্লি সরকার আবগারী দফতরের নীতী লঘু করে দিয়েছিল। ৮ মাসের জন্য চালু করা হয়েছিল সেই আবগারি নীতি। তাতে সহজে মদ বিক্রির লাইসেন্স দেওয়া হচ্ছিল। অর্থাৎ মদ বিক্রির লাইসেন্স পেতে আর জটিলতার মধ্যে পড়তে হচ্ছিল না তাঁদের।
দিল্লি সরকারের দাবি মদের কালো বাজারি আর লিকার মাফিয়াদের দৌরাত্ম্য রুখতেই এই নীতি তৈরি করা হয়েছিল। কিন্তু সেটাতে যদি আপত্তি থাকত লেফটেন্যান্ট গভর্নরের তাহলে ৮ মাস পরে কেন পদক্ষেপ করা হল। ৮ মাস ধরে কেন অপেক্ষা করছিল তারা। পুরো ঘটনার েনপথ্যে রাজনৈতিক চক্রান্ত কাজ করছে বলে অভিযোগ করা হয়েছে। কেজরিওয়াল অভিযোগ করেছিলেন েয সিবিআই অফিসাররা উচ্চ পদস্থ অফিসারদের িনর্দেশে এসেছে। তাঁদের সঙ্গে সবরকম সহযোগিতা করা হবে। কিন্তু সিবিআই অভিযান চালিয়ে দিল্লি সরকারের উন্নয়ন মূলক কাজ প্রতিহত করা যাবে না।
বিস্তারিত আসছে.....