রহিঙ্গাদের মাথার ছাদ দিচ্ছে মোদী সরকার। রাজধানী দিল্লিতে ১১০০ রোহিঙ্গ শরণার্থীকে ফ্ল্যাট দেওয়ার সিদ্ধান্ত িনয়েছে মোদী সরকার। সূত্রের খবর যেখানে নয় যে ফ্ল্যাটে সবরকম সুযোগ সুবিধা এবং িনরাপত্তা থাকবে সেইরকম জায়গা দেয়া হবে তাঁদের। এই নিয়ে উচ্চ পর্যায়ের বৈঠকের পরেই এই সিদ্ধান্ত জানােনা হয়েছে।
সেই বৈঠকে উপস্থিত ছিলেন কেন্দ্রীয় স্বরাষ্ট্রমন্ত্রকের অফিসাররা, দিল্লির মুখ্যসচিব এবং দিল্লি সরকারের প্রতিনিধিরা। সেই বৈঠকের পরেই এক আধাকিরিক জানান দিল্লি পুরসভার তৈরি ফ্ল্যাটই দেয়া হবে রোহিঙ্গা রিফিউডিদের। দিল্লির মদনপুরের কাছে শরণার্থী শিবিরে এখন এগারোশো রোহিঙ্গা শরণার্থী বসবাস করেন।
মোদী সরকারের এই সিদ্ধান্তকে সাধুবাদ জািনয়েছেন হরদীপ সিং পুরী। দেশের কেন্দ্রীয় নগরোন্নয়নমন্ত্রী হরদীপ সিং পুরী জানিয়েছেন ভারত সবসময় শরণার্থীদের আপন করে নিেয়ছে রোহিঙ্গাদের ক্ষেত্রে যে এটার ব্যতিক্রম হয়নি সেটা দেখেই ভাললাগছে বলে জািনয়েছেন তিিন। মোদী সরকারের এই সিদ্ধান্তকে ঐতিহাসিক বলে দাবি করেছেন তিনি। রোহিঙ্গা শরণার্থীদের শিবিরকে দিল্লির বক্করয়ালা এলাকায় সরিেয় নিয়ে যাবে প্রশাসন। সেখানে প্রাথমিক সুযোগ সুবিধা এবং িনরাপত্তা দিয়ে বাসস্থান দেয়া হবে।
মোদী সরকারের এই সিদ্ধান্তকে সিএএ-র সঙ্গে জুড়েছেন কেন্দ্রীয়মন্ত্রী। তিিন বিরোধীদের নিশানা করে বলেছেন যাঁরা এতদিন ধরে সিএএ-র বিরোধিতা করে চলেছেন তাঁদের চোখে আঙুল দিয়ে মোদী সরকার দেখিয়ে দিয়েছে সিএএ লাগু হলে দেশে রোহিঙ্গাদের মত কত অসহায় মানুষ স্বাভাবিক জীবন ফিরে পাবে। শরণার্থীরা মাথা উঁচু করে দেশে বাঁচতে পারবে। বিরোধীরা আবার কটাক্ষ করে বলেছেন দেশে সিএএ লাগু করার জন্যই মোদী সরকার এই সব কাজ করছে। সিএএ নিয়ে েগাটা দেশে তীব্র বিক্ষোভ ছড়িয়েছিল। সেই সিএএ এখনো গোটা দেশে কার্যকর করে উঠকে পারেিন মোদী সরকার। লোকসভ েভাটের আগে ফের সিএএ জাগিয়ে তুলতে চাইছে মোদী সরকার এমনই অভিযোগ করেছে বিরোধীরা।