বিস্ফোরক দাবি অনুপমের
অনুব্রত মণ্ডলকে নিয়ে ফের বিস্ফোরক দাবি করেছেন অনুপম হাজরা। তিনি এবার দাবি করেছেন ৩ থেকে ৪ হাজার কোটি টাকার কোটি টাকার সম্পত্তির মালিক অনুব্রত মণ্ডল। আর এই সবটাই এসেছে গরু পাচারের টাকা থেকে।
বিজেপি নেতা কটাক্ষ করে বলেছেন, ততটাই কামাও, যতোটা ভোগ করতে পারবে। কিন্তু অনুব্রত মণ্ডল যত টাকা কামিয়েছে তার সীমা নেই। িনজেই সেই টাকা ভোগ করতে পারেননি। এখন ঠাঁই হয়েছে শ্রীঘরে। অনুপম হাজরা নিজে কিন্তু একটা সময়ে অনুব্রত মণ্ডলের হাত ধরেই রাজনীতিতে প্রবেশ করেছিলেন। সেখান থেকে ফুল বদল করে অনুব্রত বিরোধী হয়ে ওঠেন তিনি।
৭২ জনের তালিকা নিয়ে দিল্লিতে
অনুব্রত মণ্ডলের গ্রেফতারির দিনই কেন্দ্রীয় স্বরাষ্ট্রমন্ত্রক থেকে নাকি ফোন এসেছিল অনুপম হাজরার কাছে। তাঁকে অনুব্রত ঘনিষ্ঠ েনতাদের তালিকা নিয়ে দিল্লিতে যাওয়ার কথা বলা হয়েছে। ইতিমধ্যে সেই তািলকা নাকি তৈরি করে ফেলেছেন বিজেপি নেতা। শীঘ্রই সেই তালিক নিয়ে তিনি দিল্লি যাবেন। সেখােন গিয়ে কেন্দ্রীয় স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী অনুব্রত ঘণিষ্ঠ েনতাদের তালিকা তিিন জমা দিয়ে আসবেন।
নকুলদানা বিলি
অনুব্রত মণ্ডলের গ্রেফতারির দিন অন্য মেজাজে দেখা গিয়েছিল বীরভূমকে। সিবিআই হানার সময় দেখা যায়নি কোনও অনুগামীকে। ঠাকুর ঘরে খিল দিয়ে বসেছিলেন কেষ্ট। সেখান থেকে টেনে সিবিআই অপিসাররা তাঁকে গ্রেফতার করে। বোলপুরের বাহুবলী নেতাকে ধরতে রীতিমত ১০০ কেন্দ্রীয় বাহিনী নিয়ে আসা হয়েছিল। গ্রেফতারির সময় এরিয়া ডমিনেটিং পর্যন্ত করেছিলেন তাঁরা। অনুব্রতর গ্রেফতারির পরে বিজেপি নেতা-কর্মীরা রাস্তায় েনমে উল্লাস শুরু করেন। তাঁরা রাস্তায় বেরিয়ে নকুলদানা, গুড় বাতাসা বিলি করেছিলেন।
সিবিআই জেরায় কেষ্ট
সিবিআই হেফজতে দফায় দফায় জেরা করা হয়েছে অনুব্রত মণ্ডলকে। ৮০ পাতার চার্জশিট ইতিমধ্যেই তৈরি হয়ে গিেয়ছে। সেই চার্জশিটে অনুব্রতর বিপুল সম্পত্তির হিসেব দেওয়া হয়েছে। অনুব্রত মণ্ডল গরুপাচার করে যে বিপুল সম্পত্তি ৈতরি করেছিলেন তার যাবতীয় তথ্য দেওয়া হয়েছে ৮০ পাতার চার্জশিটে অনুব্রত মণ্ডল এবং তাঁর দেহরক্ষী সায়গল হোসেনের যে বিপুল সম্পত্তি রয়েছে তার হিসেব দেওয়া হয়েছে। এছাড়াও এনামূল কীভাবে গরুপাচার করতেন তার যাবতীয় তথ্য অনুব্রত মণ্ডলের কাছে রয়েছে বলে চার্জশিটে উল্লেখ করা হয়েছে।