কী ছবি দেখা গিয়েছে
প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদীর মা হীরাবেন মোদী শনিবার, ১৩ অগাগস্ট, ২০২২ সালের গান্ধীনগরে ভারতের স্বাধীনতার ৭৫ তম বার্ষিকী স্মরণে 'আজাদি কা অমৃত মহোৎসব' উদযাপনের সময় জাতীয় পতাকা হাতে নিয়ে ওড়াতে শুরু করেন।
হর ঘর তেরঙ্গা
প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদী মন কি বাত অনুষ্ঠানে প্রথম এই কর্মসূচির কথা ঘোষণা করেন। স্বাধীনতার অমৃত মহোৎসবের প্রথম বড় কর্মসূচি হতে চলেছে এটি। এতে দেশের জাতীয় পতাকার প্রতি সাধারণ মানুষ এবং পরবর্তী প্রজন্মের সম্মান এবং মর্যাদা বাড়ােনাই মূল উদ্দেশ্য। তার পাশাপাশি দেশের স্বাধীনতার জন্য যাঁরা প্রাণ দিয়েছে সেই শহিদ বীরদের প্রতিও সম্মান জানােনা হবে। কারণ তাঁরাই প্রথম দেশের জাতীয় পতাকার জন্য আত্মবলিদান দিয়েছেন। কাজেই এই কর্মসূিচ সবচেয়ে বড় করে উৎযাপন করার তোরজোর শুরু হয়ে গিয়েছে।
স্বাধীনতা দিবস উদযাপন
১৪ অগাস্ট থেকেই পুরো দমে শুরু হয়ে যাবে স্বাধীনতা দিবসের উদযাপন। যার সূচনাই হবে হর ঘর তেরঙ্গা। আর তাতে যাতে দেশের সব নাগরিক অংশ নেয় তার জন্য রাজ্যগুলিকে বিশেষ বার্তা দিয়েছে কেন্দ্রে। আগামী ১৪ এবং ১৫ অগাস্ট হর ঘর তেরঙ্গা কর্মসূচি যাতে সফল হয় তার জন্য বার্তা দেওয়া হয়েছে। বেশি করে এই কর্মসূচি িনয়ে জন মানসে প্রচার করার বার্তা দেওয়া হয়েছে।
জাতীয় পতাকা নিয়ে জনসচেতনতা
কেন্দ্রীয় স্বরাষ্ট্রমন্ত্রকের পক্ষ থেকে জানােনা হয়েছে জাতীয় পতাকা নিয়ে জনমানসে সচেতনতা গড়ে তুলতেই এই বার্তা দেওয়া হয়েছে। ১৪-১৫ অগাস্ট দেশের সরকারি দফতরে জাতীয় পতাকা উড়বে। তার সঙ্গে ঘরে ঘরে জাতীয় পতাকা উত্তোলন করা হবে। গোটা দেশে সব রাজ্যে ১৪ এবং ১৫ অগাস্ট এই কর্মসূচির ডাক দিয়েছে মোদী সরকার। পতাকা ছেঁড়া বা নোংরা করা উচিত নয়। বাড়িতে বা কোনও প্রতিষ্ঠানে যদি তেরঙ্গা উত্তোলন করা হয়, তবে এর সমান বা উচ্চতর কোনও পতাকা থাকা উচিত নয়।যদি কোনও কারণে ছিঁড়ে যায় বা পুরাতন হয়ে যায়, তাহলে সম্মানজনকভাবে নিষ্পত্তি করতে হবে। জাতীয় পতাকা নির্জনে বা অন্য কোনো উপায়ে কোথাও পুড়িয়ে সম্মানের সঙ্গে ধ্বংস করা যেতে পারে।