তেরঙ্গা নয় ঘরে ঘরে নিশান সাহিব উত্তোলন করুন। কেন্দ্রের হর ঘর তেরঙ্গা ক্যাম্পেন বয়কট করার ডাক দিয়েছিলেন শিরোমনি অকালি দল সাংসদ সীমরণজিৎ সিং মান। শিরোমনি অকালি দল নেতার বার্তায় প্রবল সমালোচনা শুরু হয়ে গিয়েছে। শিখ সাংসদ বার্তা দিয়েছেন শিখরা একেবারে স্বতন্ত্র একটা প্রজাতির। এমন বার্তায় আরও সমালোচনা শুরু হয়ে যায়। এই নিয়ে রাজনৈতিক মহলে তুমুল সমালোচনা শুরু হয়ে যায়।
১৪-১৫ অগাস্ট হর ঘর তেরঙ্গা কর্মসূচির ডাক দিয়েছেন কেন্দ্র। ঘরে ঘরে এই দুই দিন জাতীয় পতাকা উত্তোলনের ডাক দিয়েছেন কেন্দ্রীয় কর্মসূচি। স্বাধীনতার ৭৫ বছর পূর্তি উপলক্ষ্যে তখন এই বিশেষ কর্মসূচির ডাক দিয়েছে মোদী সরকার। সেই কর্মসূচির তীব্র বিরোধিতা করে শিরোমনি অকালি দল সাংসদের এই বার্তা । তাই নিয়ে রাজনৈতিক সমালোচনা শুরু হয়। আপ থেকে বিজেপি সকলেই শিরোমনি অকালি দলি নেতার বার্তার সমালোচনা শুরু হয়ে গিয়েছে।
শিরোমনি অকালি দল নেতার এই বার্তার তীব্র বিরোধিতা করে স্যাজ েনতা দলিজিৎ সিমা তীব্র সমালোচনা করেছেন। তিনি বলেছেন জাতীয় পতাকা দেশের প্রত্যেক নাগরিকের। দেশের প্রত্যেক নাগরিকের অধিকার রয়েছে জাতীয় পতাকার উপরে। পাঞ্জাবের প্রতিটি মানুষ গর্বিত জাতীয় পতাকার উপরে। পাঞ্জাবের অসংখ্য মানুষ স্বাধীনতা আন্দোলনে শহিদ হয়েছে।
শ্রীকান্ত বিজেপির সদস্য ছিলেন! যোগীজি শুনতে পাচ্ছেন...সুর চড়ালেন অনু ত্যাগী
গত কয়েকদিন আগেই তিনি পাঞ্জাবে খালিস্তািন আন্দোলন নিয়ে তোলপাড় হয়েছে। পাঞ্জাবে খালিস্তািন জঙ্গিদের সক্রিয় হয়ে উঠেছে বলে অভিযোগ উঠেছে। এমনকী ভোটের প্রচারে প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদীর নিরাপত্তা গলিদ ধরা পড়ে। তাতে খালিস্তানি জঙ্গিদের যোগ রয়েছে। তারপরেই পাঞ্জাবের একাধিক ঘটনায় খালিস্তানি যোগ আসতে শুরু করেছিল। একসময়ে বিজেপির শরিক ছিল শিরোমনি অকালি দল।