|
নিরাপদ আশ্রয়ে বাসিন্দারা
ভারী বৃষ্টিতে বেশ কয়েকটি সড়ক ও সেতু বন্ধ হয়ে গিয়েছে। এলাকার কৃষি জমি এবং সেতুর ক্ষতি হয়েছে। হিমাচল প্রদেশের এমারজেন্সি অপারেশন সেন্টারের তরফে বেশ কয়েকটি বাড়ি খালি করে বাসিন্দাদের নিরাপত আশ্রয়ে সরানো হয়েছে।
|
জাতীয় সড়কে ধস
সংবাদ সংস্থার দেওয়া খবর অনুযায়ী, মেঘ ভাঙা বৃষ্টির কিছুক্ষণের মধ্যে কিন্নরের জাতীয় সড়ক-৫-এ ভূমি ধসের ঘটনা ঘটে। অবরুদ্ধ হয়ে পড়ে জাতীয় সড়ক। রাস্তা থেকে পাথর সরাতে ভারী যন্ত্রপাতিও মোতায়েন করা হয়।
কিন্নর ডিস্ট্রিক্ট এমারজেন্সি অপারেশন সেন্টারের তরফে জানানো হয়েছে ভাবা নগরের কাছে ভূমিধসের কারণে ফিরোজপুর-শিপকি লা জাতীয় সড়ক ৫-এ সব ধরনের যানবাহন চলাচল বন্ঘ করে দেওয়া হয়। ভাবানগরের সাব ডিভিশনাল ম্যাজিস্ট্রেট বিমাল শর্মা জানিয়েছেন রাস্তা পরিষ্কার করার জন্য ব্যবস্থা নেওয়া হয়েছে।
আগেও হয়েছে মেঘভাঙা বৃষ্টি
গত ২৮ জুলাই হিমাচল প্রদেশে হয়েছে মেঘভাঙা বৃষ্টি। মেঘের বিস্ফোরণে আহতের সংখ্যা ছিল ছয়। কুলু জেলায় ১০ টি বাড়ির ক্ষতি হয়েছিল। রাজ্য প্রশাসনের তরফে জানানো হয়েছে, পঞ্জাবের মোহালি থেকে যাওয়া ৭ তীর্থযাত্রীর দল হিমাচল প্রদেশের উনা জেলার গোবিন্দ সাগর হ্রদে ডুবে গিয়েছেন।
রাজ্যের দুর্যোগ ব্যবস্থাপনা বিভাগের তরফে জানানো হয়েছে, তীর্থযাত্রীরা সংখ্যা ছিলেন ১১ জন। তাঁরা স্নান করতে বাঙ্গানার গরিব নাথ মন্দিরের কাছে হ্রদে প্রবেশের সময় দুর্ঘটনাটি ঘটে। ১১ জনের মধ্যে ৪ জন বেরিয়ে আসতে সক্ষম হলেও সাতজন বেরিয়ে আসতে পারেননি।
হিমাচল প্রদেশের বিভিন্ন অংশে ভারী থেকে অতিভারী বৃষ্টিপাত
হিমাচল প্রদেশের বিভিন্ন জায়গায় ভারী থেকে অতিভারী বৃষ্টি হচ্ছে। এর মধ্যে রয়েছে, সিমলা, বিলাসপুর, সিরমাউর, সোলান, উনা, হামিরপুর, কাংরা, মান্ডি, কুলু, ছাম্বা এবং আশপাশের কিছু এলাকা।