কিম জং উনে'র আমেরিকাকে চূড়ান্ত সতর্কবার্তা-
আমেরিকাকে যে কোনও ধরণের জবাব দেওয়ার জন্যে তৈরি উত্তর কোরিয়ার সেনাবাহিনী। উত্তর কোরিয়ার রাষ্ট্রীয় সংবাদমাধ্যম জানাচ্ছে, গত ২৭ জুলাই একটি অনুষ্ঠানে যোগ দেন কিম জং উন। সেখানেই এহেন হুঁশিয়ারি দেওয়া হয়েছে। কিম দক্ষিণ কোরিয়ার ভূমিকা নিয়েও প্রশ্ন তুলেছেন। তাঁর দাবি, উত্তর কোরিয়ার বিরুদ্ধে ষড়যন্ত্র করা হচ্ছে। আর এজন্যে কড়া পরিণাম অপেক্ষা করছে বলেও হুঁশিয়ারি কিম জং উনের। আর এহেন হুঁশিয়ারি'র পরেই কড়া নজরদারি রাখা হচ্ছে উত্তর কোরিয়ার উপর।
খুব শীঘ্রই পরমাণু যুদ্ধ?
উত্তর কোরিয়া এই মাসের শুরুতেই হাইপারসোনিক মিসাইল সহ একাধিক মিসাইলের পরীক্ষা করেছে। স্ট্রেটেজিক ভাবে সেগুলি পরমাণু ওভারহেড বহন করতে পারে বলে জানা যাচ্ছে। আর এরপরেই দক্ষিণ কোরিয়ার প্রেসিডেন্ট ইউন সুক-ইওল আশঙ্কা প্রকাশ করে বলেছেন, উত্তর কোরিয়া যে কোনও সময় পারমাণবিক পরীক্ষা চালাতে পারে। আর এজন্যে প্রস্তুতিও নাকি সেরে ফেলেছে উত্তর কোরিয়া। ফলে এখন শুধুই কাউন্টডাউন অপেক্ষা বলে মনে করা হচ্ছে।
আমেরিকাকেও হুঁশিয়ারি-
আমেরিকা ও দক্ষিণ কোরিয়ার মধ্যে যৌথ সামরিক মহড়া শুরু হয়েছে। আর এরপরেই উত্তর কোরিয়ার এহেন হুঁশিয়ারি। উত্তর কোরিয়া হুঁশিয়ারি দিয়ে জানিয়েছে, যৌথ সামরিক মহড়া সহ তাদের বিরুদ্ধে শত্রুতা মনোভাব বন্ধ না করা হলে তারা অপ্রত্যাশিত চ্যালেঞ্জের মুখোমুখি হবে। তবে এহেন হুঁশিয়ারি ঘিরে শুরু হয়েছে জোর রাজনৈতিক চর্চা। আমেরিকার পালটা হুঁশিয়ারি, উত্তর কোরিয়া পরিওমানু বোমা পরীক্ষা করলেই কড়া জবাব দেওয়া হবে।