ক্ষতিগ্রস্তদের সুরক্ষাপ্রদান
সূত্রের খবর অনুযায়ী, খসড়া বিলটিতে বিশেষ করে শিশু ও নারী পাচার প্রতিরোধের কথা বলা হয়েছে। ক্ষতিগ্রস্তদের যত্ন, সুরক্ষা, সহায়তা ও পুনর্বাসনের কথা বলা হয়েছে বিলটিতে। ক্ষতিগ্রস্তদের অধিকারকে সম্মান করে তাদেরকে আইনি সাহায্য দেওয়ার পাশাপাশিসেইসব মানুষগুলোর জন্য আর্থিক ও সামাজিক পরিবেশ তৈরি করা এবং বিচার নিশ্চিত করার কথা বলা হয়েছে।
অভিযুক্তদের ১০ বছরের কারাদণ্ড
খসড়া বিলে অভিযুক্তদের শাস্তির কথা উল্লেখ করেছে। বলা হয়েছে পাচারের দায়ে দোষী সাব্যস্ত ব্যক্তির সাত থেকে ১০ বছর পর্যন্ত কারাজণ্ড হতে পারে।
রয়েছে কঠোর শাস্তির প্রস্তাব
পাচারে শ্রেণিবদ্ধ অপরাধের ক্ষেত্রে কঠোর শাস্তির প্রস্তাবও রয়েছে খসড়ায়। সেখানে বলা হয়েছে, দোষীদের ১ লক্ষ থেকে ৫ লক্ষ টাকা পর্যন্ত জরিমানা হতে পারে।
স্বেচ্ছাসেবী সংস্থাগুলির চাপ
মানব পাচার বিরোধিতায় নিয়ে কাজ করা বহু কর্মী এবং স্বেচ্ছাসেবী সংস্থা মানব পাচার (সুরক্ষা, যত্ন ও পুনর্বাসন) বিল ২০২২ দ্রুত পাশ করানোর ওপরে জোর দিচ্ছে। সেক্ষেত্রে সংসদের বর্ষাকালীন অধিবেশনেই বিলটি পাশ হয়ে যাবে বলে মনে করছে সংশ্লিষ্ট মহল। প্রসঙ্গত উল্লেখ্য সংসদের বর্ষাকালীন অধিবেশন চলবে ১৮ জুলাই থেকে ১২ অগাস্ট পর্যন্ত। স্বেচ্ছাসেবী সংস্থাগুলির আশা বিল পাশ হলে তা পাচার সম্পর্কিত অপরাধ প্রতিরোধ করা যাবে। পাচারের মতো সংগঠিত অপরাধে বাধা দিতে রাজীত, রাজ্য ও জেলাস্তরে প্রাতিষ্ঠানিক পরিকাঠামো তৈরি করবে।