শব্দ বদলের প্রস্তাব
অসংসদীয় শব্দের তালিকা িনয়ে তোলপাড় চলছে দেশে। বিরোধীরা সরব হয়েছে এই িনয়ে। টিএমসি সাংসদ মহুয়া মৈত্র এই িনয়ে একের পর এক টুইট করে চলেছেন। তিিন টুইটে লিখেছেন অসংসদীয় শব্দের তালিকায় কিছু শব্দের বদল করা হোক। যৌন হেনস্থা শব্দের জায়গায় আনা হোক মিস্টার গগৈয়ের নাম। আবার আইওয়াশ শব্দের জায়গায় আনা হোক অমৃতকাল শব্দটি। বিরোধীরা যে শব্দগুলির ব্যবহার করে থাকেন কেবলমাত্র সেই শব্দ গুলির ব্যবহারেই বিশেষ িনষেধাজ্ঞা আরোপ করা হয়েছে বলে টুইটে তীব্র আক্রমণ শািনয়েছেন তিিন।
অসংসদীয় শব্দের তালিকা প্রকাশ
গতকাল থেকে তোলপাড় রাজ্য রাজনীতি। বাদল অধিবেশনের ঠিক আগেই অসংসদীয় শব্দের তালিকা প্রকাশ করেছে সংসদ। তাতে বিরোধীদের ব্যবহার করা একাধিক শব্দ রয়েছে। জুমলাজীবী, কোভিড স্প্রেডার, শকুনী, স্বৈরাচারী, জয়চাঁদ, বিষপুরুষ, খালিস্তািন, খুন সে খেতি, বিহারি সরকার, কালাদিন, অহংকার সহ প্রায় ৫০টি শব্দের তালিকা প্রকাশ করা হয়েছে। বাদল অধিবেশনের আগে এই অসংসদীয় শব্দের তালিকা প্রকাশ করায় রীতিমত সমালোচনা শুরু হয়ে গিয়েছে রাজনৈতিক মহলে।
স্পিকারকে চ্যালেঞ্জ
এই নিয়ে স্পিকারকে চ্যালেঞ্জ জািনয়েছেন টিএমসি সাংসদ ডেরেক ওব্রায়েন। তিিন টুইটে লিখেছেন, অসংসদীয় শব্দ তিনি বলবেনই, ক্ষমতা থাকলে তাঁকে সাসপেন্ড করে দেখাক। প্রসঙ্গত উল্লেখ্য এর আগে বাজেট অধিবেশনে সাসপেন্ড করা হয়েছিল ডেরেক ওব্রায়েনকে। এছাড়াও প্রায় ১২ জন সাংসদকে সাসপেন্ড কর হয়েছে। এই িনয়ে ধরনা দিয়েছিলেন তাঁরা। সূত্রের খবর নতুন তালিকায় ৬২টি নতুন শব্দের ব্যবহার করা হয়েছে।
সমালোচনায় বিরোধীরা
অসংসদীয় শব্দের তালিকা প্রকাশ িনয়ে সরব হয়েছে বিরোধীরা। কংগ্রেসের একাধিক েনতা এই নিয়ে সরব হয়েছে। টুইটে রাহুল গান্ধী থেকে শুরু করে প্রিয়াঙ্কা গান্ধী, জয়রাম রমেশ সকলেই তীব্র প্রতিবাদ জািনয়েছেন। একের পর এক টুইটে মোদী সরকারকে িনশানা করেছেন তিনি। এভাবেই বিরোধীদের কণ্ঠ রোধ করা যাবে না বলে তীব্র িনশানা করেছেন বিরোধীরা।