নির্বাচনী হলফনামা সংক্রান্ত তথ্য চাওয়া হয়েছে-
নোটিশ পাওয়ার পরে, শারদ পাওয়ার নিজেও টুইট করেছেন। এজেন্সিগুলিকে রাজনৈতিকভাবে ভিন্ন দৃষ্টিভঙ্গির লোকদের জন্য ব্যবহার করা হচ্ছে বলেও অভিযোগ তাঁর। পাওয়ার বলছেন, আমার কাছে আয়কর দফতরের তরফে এমনই একটি 'লাভ লেটার' এসেছে। জানা যাচ্ছে, ২০০৪ সালের লোকসভা নির্বাচনের সময় হলফনামায় থাকা তথ্যগুলি খতিয়ে দেখা হচ্ছে৷ এনসিপি সূত্রে জানা যাচ্ছে, আয়কর বিভাগ শরদ পাওয়ারের কাছ থেকে তার 2004 থেকে 2020 সালের নির্বাচনী হলফনামা সম্পর্কে তথ্য চেয়েছে।
কোনও চিন্তা নেই
আর এহেন নোটিশ ঘিরে শুরু হয়েছে জোর বিতর্ক। ইতিমধ্যে কেন্দ্রীয় তদন্তকারী সংস্থাগুলিকে বিরোধীদের উপর চাপ বাড়াতে মোদী-শাহ ব্যবহার করছে বলে অভিযোগ। এই বিষয়ে মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় সহ একাধিক বিরোধী দলনেতা সরব হয়েছেন। আর এর মধ্যেই এবার পাওয়ারের কাছেও আয়করের নোটিশ। এনসিপি নেতা টুইট করে বলছেন, ২০০৪, ২০০৯, ২০১৪ ও ২০২০ সালের নির্বাচনী হলফনামা সংক্রান্ত তথ্য দেওয়ার জন্য আমি আয়কর থেকে একটি প্রেমপত্র পেয়েছি। তবে এই বিষয়ে কোনও চিন্তা নেই বলেই দাবি পাওয়ারের।
একাধিক টুইট
এই নোটিশ পাওয়ার পরেই এনসিপি সুপ্রিমো বেশ কয়েকটি টুইট করেন। সেখানে তিনি আরও বলেন, আয়কর বিভাগের দক্ষতায এবং গুণগত মান বৃদ্ধি পেয়েছে। তথ্য সংগ্রহ এবং কয়েকজনের কাছ থেকে তথ্য সংগ্রহের উপর এত বছর ধরে ফোকাস, একটি কৌশলগত পরিবর্তন বলে মনে হচ্ছে বলেও টুইট শরদ পাওয়ারের।
সঞ্জয় রাউতে নোটিশ পাঠায় ইডি
বলে রাখা প্রয়োজন, মহারাষ্ট্রে চলা সঙ্কটের মধ্যেই গত কয়েকদিন আগেই শিবসেনা মুখপাত্র সঞ্জয় রাউতকে ডেকে পাঠায় এনফোর্সমেন্ট ডিরেক্টরেট। তবে পরিস্থিতির জন্যে কিছুটা সময় চেয়ে নেন তিনি। এই নোটিশ ঘিরেও তৈরি হয় বিতর্ক। রাজনৈতিক প্রতিহিংসা করতেই এই নোটিশ পাঠানো হছে বলে অভিযোগ শিবসেনার। তবে আজ শুক্রবার ইডির দফতরের হাজিরা দেওয়ার কথা সঞ্জয় রাউতের। আর এই বিতর্কের মধ্যেই এবার পাওয়ারকে চিঠি আয়কর দফতরের। জমি কেলেঙ্কারিতে সঞ্জয় রাউতে নোটিশ পাঠায় ইডি।