কেন এত দাম
বিশ্বখ্যাত এক সংবাদ মাধ্যমের প্রতিবেদন অনুযায়ী এই পনির গাধার দুধ দিয়ে তৈরি। যার টুকরো গুলি সাদা। এটি স্প্যানিস মাঞ্চেগো পনিরের মতো। তবে তার থেকে আরও বেশি স্বাদের। স্প্যানিস মাঞ্চেগো পনির ব্রিটিশ সুপার মার্কেটে
পাওয়া যায়। যার প্রতি কেজি ১৩ পাউন্ডের আশপাশে। তুলনামূলকভাবে এই পনির অনেকটাই সস্তা।
সার্বিয়ার খামারে তৈরি হয়
বিশ্বের সব থেকে দামী পনির বা গাধা পনির পুল নামেো পরিচিত। যা সার্বিয়ার জাসাভিকায় একটি গাধার খামারে তৈরি হয়। এক কেজি পনির তৈরি করতে প্রায় ২৫ হাজার লিটার গাধার দুধের প্রয়োজন হয়। ওই খামার গাধার দুধ বোতলজাত করেও বিক্রি করে।
যা মিশরের রানী ক্লিওপেট্রার সৌন্দর্যের রহস্য ছিল বলেও অনেকে বলে থাকেন। মিশরের রানী প্রতিদিন গাধার দুধে স্নান করতেন বলে লোকমহলে শোনা যায়।
দুগ্ধজাত ব্যয়বহুল খাবার
গাধার পনির, ওয়াগিউ গরুর মামস এবং ইতালীয় ট্রাফলের পাশে বিশ্বের অন্যতম ব্যয় বহুল খাবার হিসেবে জায়গা করে নিয়েছে। এই পনির ছাড়াও অন্য ব্যয়বহুল পনিরগুলির মধ্যে রয়েছে সুইডিস মুজ পনির। যার প্রতি কেজির দাম ৬৩০ পাউন্ডের মতো।
এছাড়াও রয়েছে ইতালির বিরত প্রজাতির গরুর দুখ থেকে তৈরি ক্যাসিওকাভোলা পোডোলিকা পনির যা শুধুমাত্র মে ও জুন মাসে উৎপাজিত হয়।
জুয়েলারির দোকানের সঙ্গে তুলনীয়
এক কেজি পনিরের দাম ৮০ হাজার টাকার বেশি। যা ভারতে জুয়েলারির দোকানে সঙ্গে তুলনীয়। থ্রি ইডিয়টসে রাজু রাস্তোগির মাকে বলতে শোনা গিয়েছিল পনির এত দাবি হয়ে উঠেছে যে তা জুয়েলারির দোকানে বিক্রি হতে পারে। যেখানে আমাদের দেশে এককেজি রুপোর দাম ৫৯ থেকে ৬০ টাকার মধ্যে।