এই ফোন দেওয়া হবে বলে জানান মমতা
বলেন, এবার ফোনও দেওয়া হবে। আট হাজার টাকার দামে এই ফোন দেওয়া হবে বলে জানান মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়। তবে আশা এবং আইসিডিএসে কর্মরত মেয়েদেরই এই ফোন দেওয়া হবে বলে সভা থেকেই জানান তিনি। এছাড়াও আরও স্মার্ট কার্ড দেওয়া হবে বলেও এদিন জানান মমতা। জানান, ১০ লাখ টাকা স্মার্টকার্ডের জন্যে দেওয়া হচ্ছে। আরও ২০ হাজার স্মার্ট কার্ড বিলি করা হবে বলেও সভামঞ্চ থেকেই জানিয়ে দেন মুখ্যমন্ত্রী।
১০ হাজার করে টাকা পৌঁছে গিয়েছে
বলে রাখা প্রয়োজন, ১০ হাজার টাকা ৬৮ লক্ষ কৃষকদের হাতে তুলে দেওয়া হবে। বছরে দুবার পাঁচ হাজার করে এই টাকা দেওয়া হবে। ভোটে জেতার এক বছরের মাথায় সেই প্রতিশ্রুতি কার্যকর করলেন মুখ্যমন্ত্রী। শুধু তাই নয়, বর্ধমানে মাটি উৎসবে দিয়ে তিনি জানিয়েছেন, রাজ্যের ৮৯ লক্ষ কৃষকের অ্যাকাউন্টে ১০ হাজার করে টাকা পৌঁছে গিয়েছে। এছাড়াও, এদিন কন্যাশ্রী, জুবশ্রী সহ একাধিক যোজনার কথা এদিন তুলে ধরেন মমতা। অন্যদিকে লক্ষ্মীর ভান্ডারে যাদের নাম নেই তাঁদের দুয়ারে সরকারে গিয়ে লেখানোর কথাও এদিন জানান মমতা।
প্রকাশ্যেই ক্ষোভ প্রকাশ করেন মমতা
তবে এই যোজনা ৬০ বছরের মধ্যে থাকা মহিলারাই মেয়ে থাকেন। কিন্তু ৬০ বছর হয়ে গেলে বিধবা ভাতা, বয়সকালীন ভাতা সহ একাধিক সুবিধা কথাও তুলে ধরেন। পাশাপাশি নাম তালিকাভুক্ত করতে সাধারণ মানুষকে দুয়ারে সরকার যাওয়ার কথাও জানান রাজ্যের প্রশাসনিক প্রধান। বাংলার বাড়ি, বাংলার সড়ক যোজনাতেও টাকা আটকে রাখা নিয়ে প্রকাশ্যেই ক্ষোভ প্রকাশ করেন তিনি। বলেন এই সমস্যার সমাধান না হলে আমাকেই দিল্লি যেতে হবে। ১০০ দিনের টাকাও তাঁরা পাচ্ছেন না এদিন অভিযোগ করেন মুখ্যমন্ত্রী।
কথা টেট উত্তীর্নদের
বর্ধমানে টেট উত্তীর্নদের সঙ্গে কথা বললেন মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়। এদিন সভাস্থল থেকে দিদি কথা বলতে চাই প্ল্যাকার্ড দেখান বেশ কয়েকজন আন্দোলনকারী। সঙ্গে পুলিশ সেগুলি কেড়ে নিলেও মুখ্যমন্ত্রীর নজর এড়ায়নি। সঙ্গে সঙ্গে আন্দোলনকারী তিন মহিলাকে মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় সভা শেষ হওয়ার পরেই ডাকেন। এবং দীর্ঘক্ষণ কথা হয়। তাঁদের চাকরি'র বিষয়টি দেখার আশ্বাস দিয়েছেন মমতা। এমনটাই খবর। তবে আইনি সমস্যা'র কারণে তা ঝুলে বলেও জানিয়েছেন বলে জানা যাচ্ছে।