পুরো বিষয় নিয়ে কী বললেন মুখ্যমন্ত্রী হুডা?
বিধানসভা কমপ্লেক্সে সাংবাদিকদের সাথে কথা বলার সময় হরিয়ানার মুখ্যমন্ত্রী খট্টর সেই সমস্ত বিধায়কদের ধন্যবাদ জানিয়েছেন যারা বিজেপি প্রার্থী এবং স্বতন্ত্র প্রার্থীকে ভোট দিয়েছেন। খট্টর আরও বলেন, 'এটি একভাবে হরিয়ানার জনগণের জয় এবং গণতন্ত্রের বজয়।' কংগ্রেস বিধায়কের ক্রস-ভোটিং প্রসঙ্গে খট্টর বলেন, 'তিনি তার অন্তরের, বিবেকের কথা শুনে ভোট দিয়েছেন। আমি বলতে পারি যে তিনি অবশ্যই মোদী সরকারের নীতি ও অর্জন দ্বারা প্রভাবিত হয়ে ভোট দিয়েছেন।
প্রাক্তন কংগ্রেসী মুখ্যমন্ত্রী হুডাকে বিজেপিতে আমন্ত্রণ জানিয়েছেন খট্টর!
কংগ্রেস কী পদক্ষেপ নেবে তা নিয়ে তিনি মাথা ঘামাননি। আমি তাকে অভিনন্দন জানাই।' যদি তিনি বিজেপিতে যোগ দেন তাহলে দল তাঁকে স্বাগত জানাবে৷ বিজেপি নেতা আরও বলেন, যে বিজেপির দরজা তার জন্য খোলা আছে । আরও একটু এগিয়ে খট্টর বলেছেন, হুডা সাহেবকেও বিজেপিতে স্বাগত হ্যায় (এমনকি প্রাক্তন কংগ্রেস মুখ্যমন্ত্রী ভূপিন্দর সিং হুডাকেও স্বাগত)।
কোন অঙ্কে এগিয়ে গেলেন কার্তিকেয়?
শুক্রবার মধ্যরাত থেকে ভোট গণনা শুরু হয় এবং পরদিন ফলাফল ঘোষণা করা হয়। কংগ্রেস জয়ের কথা টুইট করার পরে ফলাফল নিয়ে বিভ্রান্তি নিয়ে পুনঃগণনার দাবি তোলে, তবে কয়েক মিনিট পরে কংগ্রেসের টুইটটি মুছেও ফেলা হয়। ৮৮টি ভোটের মধ্যে ৩১টি পানওয়ার, ২৯টি মাকেন এবং ২৮টি শর্মাকে পেয়েছেন৷ কিন্ত জয়ের জন্য ২৯.৩৪ ভোট প্রয়োজন। বিজেপির পানওয়ারের (৩১-২৯.৩৪) ১.৬৬ ভোট কার্তিকেয়ের কাছে গিয়েছিল কারণ তিনি ৩১ জন বিজেপি বিধায়কের দ্বিতীয় পছন্দের ভোট পেয়েছেন৷