যুজবেন্দ্র চাহাল:
বর্তমানে বেগুনি টুপির অধিকারী যজবেন্দ্র চাহাল নিজের বোলিং-এর মধ্যে দিয়ে প্রতিপক্ষ ব্যাটসম্যানদের ঘুম ছুটিয়ে দিচ্ছেন। ১৪ ম্যাচে এই আইপিএল-এ এখনও পর্যন্ত চাহালের সংগ্রহ ২৬টি উইকেট। কোয়ালিফায়ারে গেম চেঞ্জার হয়ে উঠতে পারেন চাহাল।
জস বাটলার:
প্রথম ৭টি ম্যাচে ৪৯১ রান করেছেন জস বাটলার। রাজস্থানের বিধ্বংসী উইকেটরক্ষক- ব্যাটসম্যান এই মরসুমে ১৪ ম্যাচে করেছেন ৬২৯ রান। টুর্নামেন্টের গুরুত্বপূর্ণ ম্যাচে বাটলারের ব্যাটের দিকে নজর রাখতেই হবে। তিনি যদি ঝলসে ওঠেন অনেক কঠিন হয়ে যাবে ম্যাচ বের করা গুজরাতের জন্য।
হার্দিক পান্ডিয়া:
এই আইপিএল নবজন্ম দিয়েছে হার্দিক পান্ডিয়াকে। হার্দিকের অধিনায়কত্বের দক্ষতা যেমন প্রকাশ পেয়েছে, তেমনই চোট কাটিয়ে নিজেকে পুরনো ছন্দে মিলে ধরেছেন তিনি। আইপিএল-এর পারফরম্যান্সের কারণে দক্ষিণ আফ্রিকার বিরুদ্ধে ঘরের মাঠে টি-২০ সিরিজে তাঁর ডাক পড়েছে দলে। ১৩ ম্যাচে ৪১৩ রান করেছে হার্দিক। তাঁর স্ট্রাইক রেট ১৩১.৫২ এবং চারটি অর্ধ শতরান রয়েছে ঝুলিতে।
শুভমন গিল:
৪০০-এর বেশি রান এই মরসুমে করেছেন শুভমন গিল। বয়স কম হলেও বড় ম্যাচে কী ভাবে খেলতে হয় ভাল মতোই রপ্ত করেছেন শুভমন। এই ম্যাচে ভাল পারফরম্যান্সের জন্য দলের এই ওপেনিং ব্যাটারের দিকে তাকিয়ে থাকবে গুজরাত টাইটানস।
রশিদ খান:
তাঁর বোলিং-এর জন্য বিশ্ব জোরা পরিচিত রশিদ খানের। সাম্প্রতিক কালে তাঁর মতো স্পিনার দেখেনি ক্রিকেট বিশ্ব। অনিল কুম্বলে, মুথাইয়া মুরলীধরন কিংবা শেন ওয়ার্নের পর ওই মাপের বোলার রশিদই প্রথম। চাহাল ভাল করলেও কখনওই রশিদের মানের নন। বল হাতে তাঁর অনবদ্য পারফরম্যান্সের সঙ্গে এই মরসুমে তাঁর ব্যাটিং দক্ষতার সাক্ষী থেকেছে আইপিএল। ২০৭ স্ট্রাইকরেটে ৯১ রান করেছেন তিনি। ৯টি ছয় এসেছে তাঁর ব্যাট থেকে।