নন্দীগ্রামে পুলিশের অভিযান
সূত্রের খবর অনুযায়ী, শুভেন্দু অধিকারীর নির্বাচনী এজেন্ট মেঘনাদ পালের বাড়িতে পুলিশ প্রথমে গিয়েছিল। তাঁর স্ত্রীর বিরুদ্ধে বেশ কিছু অভিযোগ ওঠায় পুলিশের এই হানা বলে জানা গিয়েছে। তবে সেখানে পুলিশ কোনও কিছু না পেয়ে নন্দীগ্রামের বিধায়কের কার্যালয়ে হানা দেয় বলে জানা গিয়েছে। সেখানে তল্লাশিও চালানো হয় বলে অভিযোগ।
|
মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়কে নিশানা শুভেন্দু অধিকারীর
বিষয়টি জানার পরেই, পুলিশের তল্লাশি অভিযানের ভিডিও দিয়ে টুইট করেন বিরোধী দলনেতা শুভেন্দু অধিকারী। সেখানে তিনি লেখেন, কোনও রকমের খবর না দিয়ে, কোনও সার্চ ওয়ারেন্চ ছাড়াই, ম্যাজিস্ট্রেটের অনুপস্থিতিতে মমতার পুলিশ নন্দীগ্রামের বিধায়ক কার্যালয়ে অনধিকার প্রবেশ করে। এই ঘটনা মমতার সরকার পুলিশকে অপব্যবহারের মাধ্যমে বিরোধী দলনেতার প্রতি ঘৃণ্য ষড়যন্ত্রে সামিল হয়েছেন বলেও অভিযোগ তোলেন বিরোধী দলনেতা।
|
মুখ্যসচিবের রিপোর্ট তলব রাজ্যপালের
প্রথম টুইটে রাজ্যপাল ধনখড় বলেছেন, বিরোধী দলনেতার থেকে তিনি তথ্য পেয়েছেন। নন্দীগ্রামে তাঁর বিধায়ক অফিসে পুলিশ তল্লাশি চালিয়েছে। মুখ্যসচিবের কাছ থেকে তিনি জরুরি রিপোর্ট চেয়ে পাঠিয়েছেন বলে জানিয়েছিলেন।
|
রাত ১০ টার মধ্যে রিপোর্ট দিতে নির্দেশ
পরে অপর একটি টুইট করে রাজ্যপাল বলেছেন, রবিবার রাত ১০ টার মধ্যে স্টেটাস রিপোর্ট দিতে হবে। কেন এক পুলিশ এবং র্যাপিড অ্যাকশন ফোর্স দিয়ে অভিযান চালানো হল। ছবিতে বিধায়কের অফিসের ভিতরে ও বাইরে পুলিশের অবস্থানের কথাও উল্লেখ করেছেন রাজ্যপাল। বিরোধী দলনেতার বিধায়ক অফিসে এমন ঘটনা গভীর উদ্বেগের বিষয় বলেও মন্তব্য করেছেন রাজ্যপাল।