এনআইএ-র হাতে গ্রেফতার ২
এনআইএ দুজনকে প্রথমে জিজ্ঞাসাবাদ করে, পরে তাদেরকে গ্রেফতার করে। সূত্রের খবর অনুযায়ী, যে দুজনকে গ্রেফতার করা হয়েছে, তাদের বিরুদ্ধে দাউদ ইব্রাহিমের সহযোগী ছোটা শাকিলের কাজে সহায়তা করত বলে প্রমাণ পেয়েছিল এনআইএ। এব্যাপারে নিশ্চিত হওয়ার পরেই তাদেরকে গ্রেফতার করা হয়।
আরিফ শেখ কে?
আরিফ শেখ ছোটা শাকিলের কাছের আত্মীয়। মুম্বইয়ের মিরা রোডের বাসিন্দা আরিফ ছোটা শাকিলের বোন ফাহমিদাকে বিয়ে করেছিল। ফাহমিদা ডি কোম্পানির সিইও ছিল বলেও জানা গিয়েছে। তবে ২০২০ সালে ফাহমিদা মারা গেছে।
দুবাই থেকে আনা হয়েছিল মুম্বই
গুজরাতের প্রাক্তন স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী হরেন পাণ্ড্য হত্যায় অভিযুক্ত হওয়ার পরে আরিফ শেখতে ২০০৬ সালে দুবাই থেকে মুম্বইতে আনা হয়েছিল। এছাড়াই মুম্বই পুলিশের তরফে তোলাবাজি, জমি দখলের একাধিক মামলা তার বিরুদ্ধে ছিল। ২০১৬-তে মুম্বই পুলিশের তোলাবাজি বিরোধী শাখা আরিফ শেখের বিরুদ্ধে মামলা দায়ের করে। তারপর তাকে গ্রেফতারও করা হয়।
ছোটা শাকিলের নির্দেশ অনুযায়ী কাজ
সূত্রের খবর অনুযায়ী, আরিফ শেখ ছোটা শাকিলের নির্দেশেই অপারেশন চালাত। মুম্বই এবং শহরতলীতে সে কাজ করত। অন্যদিকে আরিফ শেখের সঙ্গে গ্রেফতার হওয়া সাব্বির শেখ হল, তারই ছোট ভই। যে আরিফের সঙ্গে তোলাবাজি-সহ অন্যসব কাজে দাদা আরিফকে সাহায্য করত।