|
বীরেন সিং এর শ্রদ্ধা
এই ঘটনায় তীব্র শোকপ্রকাশ করেছেন মণিপুরের মুখ্যমন্ত্রী বীরেন সিং। তিনি জানিয়েছেন এই বিচ্ছিন্নতাবাদী শক্তিকে খুঁজে বের করে তাদের বিরুদ্ধে অ্যাকশন নেওয়া শুরু হয়েছে। এই ঘটনায় তীব্র নিন্দা জানিয়েছেন বাংলার মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় এবং কংগ্রেস নেত্রী প্রিয়াঙ্কা গান্ধীও।
|
মোদীর শোক প্রকাশ
প্রধানমন্ত্রীর নরেন্দ্র মোদী ঘটনায় শোক প্রকাশ করে জানিয়েছেন, অসম রাইফেলসের কনভয়ে যেভাবে মণিপুরে হামলা চালানো হয়েছে তার তীব্র প্রতিবাদ জানাই এবং নিন্দা করি। যে সেনা অফিসার এবং তাঁর পরিবার এই ঘটনায় প্রাণ হারিয়েছেন তাঁদের প্রতি শ্রদ্ধা জ্ঞাপন করছি। তাদের এই বলিদান বৃথা যাবে না। পরিবারের বাকি সদস্যদের প্রতি আমার সমবেদনা রইল।
|
নিন্দায় রাজনাথ
কেন্দ্রীয় প্রতিরক্ষা মন্ত্রী রাজনাথ সিং জানিয়েছেন, মণিপুরের এই ঘটনা অত্যন্ত দুঃখজনক এবং নিন্দাযোগ্য। দেশ সৈনিক এবং তাঁর পরিবারের সদস্যদের হারাল। শোকাহত পরিবারকে আমার সমবেদনা। এই ঘটনায় জড়িতরা খুব তাড়াতাড়ি সাজা পাবে।
|
সমালোচনা রাহুলের
মণিপুরের সেনা কনভয় হামলার পরে কংগ্রেস নেতা রাহুল গান্ধী অবশ্য মোদী সরকারকেই কাঠগড়ায় দাঁড় করিয়েছেন। তাঁর মতে, এই ঘটনায় ফের একবার প্রমাণিত হল যে কেন্দ্রের নরেন্দ্র মোদী সরকার রাষ্ট্রের সুরক্ষায় পুরোপুরি ব্যর্থ। পাশাপাশি তিনি শহিদের পরিবার-পরিজনকে সমবেদনা জানিয়েছেন।
|
শোকজ্ঞাপন মমতার
বাংলার মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় অবশ্য এই শোকের সময়ে রাজনীতির কথা উল্লেখ করেননি। তিনি এই ঘটনায় তীব্র শোকপ্রকাশ করেছেন এবং শহিদ পরিবারের পাশে থেকে সমবেদনা জানিয়েছেন। পাশাপাশি তিনি এই ঘটনার যথাযথ বিচার চেয়েছেন।
|
কর্নেলের কৃতিত্ব
শহিদ কর্নেল বিপ্লব ত্রিপাঠীর এর আগে পোস্টিং ছিল পাশের রাজ্য মিজোরামে। সেখানে তাঁর কর্মকাণ্ড বহুল প্রশংসিত হয়েছে। মাদকের বিরুদ্ধে তিনি যেভাবে অভিযান চালিয়েছিলেন, তা প্রশংসার যোগ্য। গোটা মিজোরাম জুড়ে তাঁর এই প্রচারের মূল উদ্দেশ্য ছিল যাতে যুবসমাজ মাদকের নেশা থেকে বেরিয়ে এসে জীবনে সঠিক পথ খুঁজে নেয়। এবং তাঁর এই কর্মকাণ্ডের মাধ্যমে মিজোরামের প্রচুর যুবক মাদক থেকে নিজেদের সরিয়ে নিতে পেরেছিলেন।