বয়স্ক নাগরিকদের সুরক্ষা
রিপোর্ট অনুসারে প্রধানমন্ত্রী অর্থনীতি সংক্রান্ত উপদেষ্টামন্ডলীর দেওয়া পরামর্শ অনুযায়ী কর্মচারীদের প্রত্যেকমাসে কমপক্ষে ২০০০ টাকা করে পেনশন দেওয়া প্রয়োজন। এই উপদেষ্টামন্ডলীর পরামর্শ অবিলম্বে দেশে বয়স্ক নাগরিকদের ভবিষ্যৎ সুরক্ষিত করার বিষয়টি কেন্দ্রর সুনিশ্চিত করা উচিৎ।
আর সেক্ষেত্রে এই ইউনির্ভাসল পেনশন সিস্টেম যত দ্রুত সম্ভব কেন্দ্রের চালু করা উচিৎ বলে মনে করছে এই প্রধানমন্ত্রী অর্থনীতি সংক্রান্ত উপদেষ্টামন্ডলীর সদস্যরা।
স্কিল ডেভেলপমেন্ট বাড়ানোটাও খুব জরুরি
প্রকাশিত এক রিপোর্ট অনুসারে অবসরের বয়স বাড়ানোর কথা বলা হচ্ছে। সোশ্যাল সিকিউরিটি সিস্টেমের উপর চাপ যদি বাড়াতে না চায় তাহলে অবশ্যই এই কাজ রা উচিৎ বলে দাবি উপদেষ্টামন্ডলীর। তবে এক্ষেত্রে অবশ্যই ৫০ বছর বয়সের এক কর্মচারীকেও তাঁর স্কিল বাড়াতে হবে। এমনটাই বলছেন উপদেষ্টামন্ডলীর সদস্যরা।
এই বিষয়ে অবিলম্বে নীতি বানানোর প্রয়োজন
এই উপদেষ্টামন্ডলী যে রিপোর্ট প্রধানমন্ত্রীর দফতরে দিয়েছে তাতে বলা হচ্ছে যে কেন্দ্র এবং রাজ্যগুলির অবিলম্বে বসে একটা নীতি বানানোর প্রয়োজন। যেখানে স্কিলের বিষয়ে একটা স্পষ্ট ধারণা থাকবে। এই প্রয়াসে অসংগঠিত ক্ষেত্র, প্রত্যন্ত এলাকা, শরনার্থী সহ এমন ব্যক্তিদের এই সিস্টেমে মধ্যে নিয়ে আসা উচিৎ যে যাদের ট্রেনিং পাওয়ার মতো ক্ষমতা নেই। কিন্তু এই সমস্ত ব্যক্তিদের ট্রেন্ড হওয়া প্রয়োজন বলে মনে করা হচ্ছে।
ওয়ার্ল্ড পপুলেশন প্রসপেকটশ ২০১৯ রিপোর্ট
world population prospectus অর্থাৎ ওয়ার্ল্ড পপুলেশন প্রসপেকটশ ২০১৯ এর রিপোর্ট অনুসারে ২০৫০ সালের মধ্যে ভারতে ৩২ কোটি সিনিয়র সিটিজন হয়ে যাবে। অর্থাৎ দেশের মোট জনসংখ্যার প্রায় 19.5 শতাংশ ব্যক্তি অবসরের ক্যাটাগরিতে চলে আসবে।
তথ্য অনুযায়ী ২০১৯ সালে ভারতের মোট জনসংখ্যার ১০ শতাংস অর্থাৎ ১৪ কোটি লোক সিনিয়র সিটিজনের ক্যাটাগরিতে চলে এসেছে। অর্থাৎ এখন থেকে বিপুল সংখ্যায় এই বয়স্ক নাগরিকদের সুরক্ষার ব্যাপারে ভাবনা চিন্তা শুরু করা উচিৎ বলে দাবি ওই উপদেষ্টামন্ডলীর সদস্যের।