কি লিখছেন কুনাল?
বুধবার নিজের টুইটার হ্যান্ডেলে তৃণমূল সাংসদ জহর সরকার এবং শিম্পাজীর ছবি পাশাপাশি রেখে টুইট করেছিলেন ডঃ গাঙ্গুলি৷ তারপরই অনির্বাণের টুইটটিকে রিটুইট করে তৃণমূল মুখপাত্র কুনাল ঘোষ লেখেন, অনির্বাণকে ভুল বুঝবেন না। এটা সেল্ফি মোডে তোলার চেষ্টা।দেশের সর্বকালের অন্যতম সেরা আমলার সঙ্গে নিজের ছবি দেওয়ার শখ। রামের বানরসেনার একজন।'
কী বললেন অনির্বান?
কুণালের টুইট প্রসঙ্গে ওয়ানইন্ডিয়ার পক্ষ থেকে অনির্বাণ গাঙ্গুলিকে ফোন করা হলে তিনি বলেন, '২০১৪ তেও যে লোকটা বলত মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় সারদা থেকে সবচেয়ে বেশি সুবিধা নিয়েছে। তারপর মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়ের বিরুদ্ধে সংবাদমাধ্যমে চিৎকার করত, বই লিখত! এখন সে বলছে মমতা আসলে সৎ৷ রামের বানরসেনার অংশ হওয়া তো প্রতিটা হিন্দুর কাছে গর্বের। অনেকে আবার মমতার বানর সেবার অংশ। উনি বললে ওঠেন, উনি বললেন বসেন, উনি বললেন লাফান। এদের নিয়ে নতুন করে আরকি বলব!'
সুকুমার সেনের কথা কেন বললেন অনির্বাণ?
এরপর অনির্বাণ গাঙ্গুলি আরও বলেন, 'জওহর সরকারের মতো মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়ের চাটুকাররা যদি দেশের সর্বকালের সেরা আমলা হন তাহলে সুবিমল দত্ত কিংবা সুকুমার সেনের মতো প্রথম নির্বাচন কমিশনাররা কী? সুবিমল দত্ত, সুকুমার সেনের মতো কিংবদন্তি থাকতে থাকতে বাংলার যুব সমাজ জওহর সরকারকে অনুসরণ করবে কখনও!'
বাবুল বনাম কুণাল!
এর কয়েকদিন আগেই বাবুল সুপ্রিয়র সঙ্গেও সোশ্যাল মিডিয়াতে বাকযুদ্ধে জড়িয়েছিলেন কুণাল ঘোষ৷ বাবুলের সাংসদ পদ থেকে ইস্তফা দেওয়ার বিষয় নিয়ে কুণাল সরাসরি পোস্ট করে বলেছিলেন, নাটক করছে, সাংসদ পদ ছাড়বে না। বাবুল সুপ্রিয় পদ ছাড়ার ঘোষণা থেকে সরে আসার পর আবারও কুণাল লেখেন দেখলেন, বলেছিলাম সাংসদ পদ ছাড়বে না!