কখন হয়েছিল ICMR এর সেরোসার্ভে?
১৪ জুন থেকে ৬ জুলাই দেশের এগারোটি রাজ্যে সেরোসার্ভে চালায় আইসিএমআর। এই সার্ভেতে দেখা গিয়েছে প্রতিটি রাজ্যে প্রায় দুই তৃতীয়াংশ মানুষের শরীরে কোভিডের অ্যান্টিবডি তৈরি হয়েছে৷ তৃতীয় ওয়েভ আসার মুখে যা সাময়িকভাবে সবাইকে স্বাস্থ্যমন্ত্রককে কিছুটা হলেও স্বস্তি দেবে বলে মনে হয়। তবে এই অ্যান্টিবডি আদৌও দীর্ঘস্থায়ী কিনা সে বিষয়ে বিস্তারিত কিছু বলা হয়নি আইসিএমআরের পক্ষ থেকে৷
সার্ভে তে কোন রাজ্য কোথায়?
আইসিএমআর প্রকাশিত সেরোসার্ভের রিপোর্ট অনুসারে, অ্যান্টিবডি তালিকায় শীর্ষে রয়েছে মধ্যপ্রদেশ। রাজ্যটির মোট জনসংখ্যার ৭৯ শতাংশের শরীরে অ্যান্টিবডি পাওয়া গিয়েছে৷ অন্যদিকে এই তালিকায় একেবারে নীচে রয়েছে কেরল। যেখানে মোট জনসংখ্যার ৪৪ শতাংশের শরীরে অ্যান্টিবডি পাওয়া গিয়েছে।
ডেল্টা ভ্যারিয়েন্টের প্রভাব দীর্ঘস্থায়ী, টিকায় একমাত্র পথ
অসম, রাজস্থান, গুজরাট সহ বাকি কে কোথায়?
আইসিএমআরের সমীক্ষা অনুসারে, অসমে সেরোপ্রেভ্যালেন্স ৫০.৩ শতাংশ এবং মহারাষ্ট্রের ৫৮ শতাংশ মানুষের শরীরে অ্যান্টিবডি রয়েছে৷
রাজস্থানে ৭৬.২ শতাংশ, বিহারে ৭৫.৯ শতাংশ, গুজরাটে ৭৪.৬ শতাংশ, ছত্তিশগড়ে ৭৩.১ শতাংশ, উত্তরাখণ্ডে ৭১ শতাংশ, উত্তরপ্রদেশে ৭১ শতাংশ, অন্ধ্রপ্রদেশে ৭০.২ শতাংশ, কর্ণাটকে ৬৯.৮ শতাংশ, তামিলনাড়ুতে ৬৯.২ এবং ওড়িশায় ৬৮.১ শতাংশ মানুষের শরীরে করোনার অ্যান্টিবডি পাওয়া গিয়েছে৷