শুভেন্দু অধিকারীর (suvendu adhikari) দেহরক্ষী শুভব্রত চক্রবর্তী অস্বাভাবিক মৃত্যু (unnatural death) মামলায় নতুন মোড়। এদিন সিআইডি এক পুলিশ আধিকারিককে আটক করেছে বলে সূত্রের খবর। তমলুক পুলিশু লাইনে কর্মরত পুলিশ আধিকারিককে আটক করে জিজ্ঞাসাবাদ করছে সিআইডি।
পুলিশ সূত্রে জানা গিয়েছে, ২০১৮ সালে শুভেন্দু অধিকারীর নিরাপত্তা রক্ষীর অস্বাভাবিক মৃত্যুর সময়ে এসআই পদে ছিলেন সুশান্ত যশ। তিনি শুভেন্দু অধিকারীর নিরাপত্তার দায়িত্বে যে ২৬ জন রক্ষী ছিলেন, তাঁদের ইনচার্জ ছিলেন তিনি।
আরাও জানা গিয়েছে, এদিন দুপুরে সিআইডির তরফে বেশ কিছুক্ষণ জিজ্ঞাসাবাদ করা হয় সুশান্ত যশকে। ২০১৮-র ১৩ অক্টোবর মাথায় গুলি দেহরক্ষী শুভব্রত চক্রবর্তীর মাথায় গুলি লাগার দিন ঠিক কী হয়েছিল তা জানতে চাওয়া হয়। সিআইডি সূত্রের দাবি, জিজ্ঞাসাবাদের সময় সুশান্ত যশের দেওয়া তথ্যে অসঙ্গতি দেখা দেওয়ায়, তাঁকে আরও জিজ্ঞাসাবাদের জন্য আটক করা হয়েছে।
শুভেন্দু অধিকারীর প্রাক্তন দেহরক্ষীর অস্বাভাবিক মৃত্যুর তদন্ত নিয়ে তোলপাড় রাজ্য রাজনীতি। গত তিন বছর সেরকম কিছু না করলেও, দিন কয়েক আগে দেহরক্ষী শুভব্রত চক্রবর্তীর স্ত্রী সুপর্ণা চক্রবর্তী এফআইআর করেন। তারপরেই এই মামলার দায়িত্ব সিআইডির হাতে দেয় সরকার। শুভেন্দু অধিকারী এই মামলাকে প্রতিহিংসা পরায়ণ বলে উল্লেখ করেছেন।
শনিবার দ্বিতীয় বারের জন্য কাঁথিতে শুভেন্দু অধিকারীর বাড়ি শান্তিকুঞ্জের দরজায় গিয়েছিলেন সিআইডির আধিকারিকরা। সেখান থেকে দেহরক্ষীদের ঘরের দূরত্ব মাপেন তাঁরা। সবসময়ই সঙ্গে ছিলেন শুভেন্দু অধিকারীর ভাই তথা তমলুকের সাংসদ দিব্যেন্দু অধিকারী। সিআইডিকে সবরকমের সাহায্যের আশ্বাস দিয়েছিলেন তিনি। প্রসঙ্গত চারদিনের মধ্যে শনিবার ফের সেখানে যায় সিআইডি। তদন্তের পুরো অংশের ভিডিওগ্রাফি করা হয় সিআইডির তরফে।
বাংলার সাত জেলায় করোনায় দৈনিক আক্রান্ত একক সংখ্যায়, ১৫ জেলা থেকে মৃত্যুর খবর নেই
জীবনসঙ্গী খুঁজছেন? বাঙ্গালী ম্যাট্রিমনি - নিবন্ধন নিখরচায়!