ধোপে টিকল না মুখ্যমন্ত্রী ক্যাপ্টেন অমরিন্দর সিং-এর (amarinder singh) আপত্তি। কংগ্রেস হাইকমান্ডের তরফে নভজ্যোত সিং সিধুকে (navjot singh sidhu) পঞ্জাব প্রদেশ কংগ্রেসের সভাপতি বলে ঘোষণা করা হল। মুখ্যমন্ত্রী এবং সিধুর মধ্যে রাজনৈতিক বিরোধ দীর্ঘদিনের। সেই পরিস্থিতিতে ভোটের দিকে লক্ষ্য রেখেই এদিন গুরুত্বপূর্ণ সিদ্ধান্ত নেওয়া হয় কংগ্রেস হাইকমান্ডের তরফে।
সিধুকে সভাপতি করা ছাড়াও চারজনকে কার্যকরী সভাপতি করা হয়েছে। এঁরা হলেন সঙ্গত সিং গিলজান, সুখবিন্দর সিং ড্যানি, পবন গোয়েল, কুজিত সিং নাগরা। এঁদের মধ্যে ড্যানি হলেন দলিত শিখ, তিনি রাহুল গান্ধীর পছন্দের। সঙ্গত সিং হলেন ওবিসি। গোয়েল হিন্দু এহং নাগরা হলেন জাঠ শিখ।
সাম্প্রতিক সময়ে অমরিন্দর সিং এবং সিধু চণ্ডীগড় এবং পঞ্জাবের অন্য জায়গায় একাধিক বৈঠক করেছিলেন, নিজেদের মধ্যে বিরোধ মেটাতে। কিন্তু লক্ষ্য ছিল অমরিন্দর সিং-এর চেয়ার। কিন্তু অমরিন্দর সিং সেই পদ ছেড়ে দিতে কোনওভাবেই রাজি হননি। যা নিয়ে তিনি দলের সভানেত্রীকে চিঠি লিখে হুঁশিয়ারি দিয়েছিলেন, সিধুর জন্য পঞ্জাব কংগ্রেসে বিভাজন তৈরি হতে পারে।
তবে পঞ্জাবের ব্যাপারে সিদ্ধান্ত নিতে দায়িত্বপ্রাপ্ত নেতা হরিশ রাওয়াত গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা নিয়েছেন বলে জানা গিয়েছে। এছাড়াও প্রশান্ত কিশোর দিল্লিতে রাহুল গান্ধী এবং প্রিয়ঙ্কা গান্ধীর সঙ্গে যে আলোচনায় বসেছিলেন, তাতে পঞ্জাবের পরিস্থিতি নিয়ে আলোচনা হয়েছিল বলে সূত্রের খবর।
নেতা-কর্মীরা আত্মতুষ্টিতে ভুগেছেন, বিধানসভায় বিজেপির হারের কারণ নিয়ে বিস্ফোরক শুভেন্দু
জীবনসঙ্গী খুঁজছেন? বাঙ্গালী ম্যাট্রিমনি - নিবন্ধন নিখরচায়!