সেনার কড়া জবাব
জানা গিয়েছে, এদিন জম্মু এয়ারফোর্স স্টেশনের কাছে আকাশে ঘুরতে থাকা ড্রোন দেখেই তৎপর হয়ে পড়ে সেনা। সেনার তৎপরতায় এদিন আকাশে ড্রোন দেখা মাত্রই তাকে লক্ষ্য করে নিশানা করে সেনা। মুহূর্তে তা গুঁড়িয়ে যায়। প্রাথমিকভাবে মনে করা হচ্ছে যে , সেনার তৎপরতায় এদিন বড়সড় নাশকতার ছক বানচাল করা গিয়েছে।
ড্রোন নিশানা করতে একাধিক প্রযুক্তি লাগু
প্রসঙ্গত, ড্রোনকে নিশানা করে তাঁকে নিশ্চিহ্ন করতে ভারতের বুকে ইতিমধ্যেই অ্যান্টি ড্রোন টেকনোলজি আনা হয়েছে। এছাড়াও ব়্যাডার প্রযুক্তি দিয়ে খুব সহজেই ড্রোনকে চিহ্নিতকরণ করা যাচ্ছে বলে খবর।
কত উঁচু দিয়ে যাচ্ছিল ড্রোন?
জানা গিয়েছে, মাটি থেকে ৩ কিলোমিটার মতো উচ্চতা দিয়ে এদিন জম্মু এয়ারফোর্স স্টেশনের লাগোয়া এলাকা গিয়ে যাচ্ছিল ড্রোনটি। প্রতি সেকেন্ডে ৯ কিলোমিটারের গতি নিয়ে ধাবমান ছিল এই ড্রোন। প্রসঙ্গত, কিলার ড্রোন সিস্টেম দিয়ে একটি ড্রোনের চলার পথকে রুদ্ধ করে দিতে পারে প্রযুক্তি। আর সে প্রযুক্তিকেই কাজে লাগাচ্ছে সেনা।
পাক ড্রোনের আনাগোনা বাড়ছে!
প্রসঙ্গত, আজকের ঘটনার একদিন আগেই বিএসএফ একটি পাকস্তানি নজরজারি সংক্রান্ত ড্রোনকে গুলি করে ধ্বংস করে। ওই ড্রোনের চলাফেরা দেখে সন্দেহ হতেই তাকে টার্গেট করে সেনা। মঙ্গরবার এই ড্রোন জম্মু ও পাকিস্তানের সীমান্তের কাছে পাওয়া যায়। এরই সঙ্গে জঙ্গিযোগ সম্পর্কিত ড্রোন বা তাদের নাশকতার উদ্দেশ্য নিয়ে ইতিমধ্যেই তদন্তে নেমেছে এনআইএ।