করোনা টিকাকরণে ঘাটতি
করোনা টিকাকরণে ঘাটতি দেখা দিয়েছে। অর্থাৎ যে গতিতে করোনা টিকাকরণ শুরু হয়েছিল সেটা অনেকটাই কমে গিয়েছে বলে তথ্য প্রকাশ্য এসেছে। কেন্দ্রর তরফে বলা হয়েছিল জুলাই মাসে দিেন ১ কোটি টিকাকরণের লক্ষ্যমাত্রা নিয়ে এগোবে কেন্দ্র। তাতে গতিও এসেছিল টিকাকরণে ডিসেম্বর মাসের মধ্যেই করোনার টিকাকরণ দেশে শেষ করা হবে বলে জানিয়েছিল কেন্দ্র। কিন্তু হঠাৎ করেই যেন করোনার টিকাকরণে ঘাটতি দেখা িদয়েছে। অর্থাৎ যে পরিমান টিকাকরণ হওয়া উচিত সেটা হচ্ছে না।
আর ভ্যালু নিয়ে উদ্বেগ
করোনা টিকাকরণের পরিমান কমে যাওয়ায় আর ভ্যালু নিয়ে উদ্বেগ প্রকাশ করেছেন গবেষকরা। আর ভ্যালু হচ্ছে করোনার রিপ্রোডাকশন নিয়ে উদ্বেগে রয়েছে। করোনা টিকাকরণের কারণে সেই সংক্রমণের সংখ্যাটা ১ এর নীচে নেমে এসেছিল। টিকাকরণ কমে যাওয়ায় সেই সংক্রমণ বাড়তে পাড়ে বলে আশঙ্কা প্রকাশ করছেন গবেষকরা।
করোনা সংক্রমণ বৃদ্ধির আশঙ্কা
করোনা সংক্রমণ বাড়তে শুরু করতে পারে টিকাকরণে ঘাটতি দেখা দিলে এমনই আশঙ্কার কথা প্রকাশ করেছেন গবেষকরা। তাঁরা জানিয়েছেন, করেনার নতুন করে সংক্রমণ বাড়াতে পারে। ইতিমধ্যেই বাড়তে শুরু করেছে আর ভ্যালু। কারণ জুন মাসের ২৬ তারিখ থেকে ৩০ তারিখের মধ্যে ৩৯ শতাংশ কমেছে করোনা টিকাকরণের মাত্রা।
ডিসেম্বরে টিকাকরণ শেষ করার উদ্যোগ
ইতিমধ্যেই সুপ্রিম কোর্টকে কেন্দ্রীয় স্বাস্থ্যমন্ত্রক জানিয়েছে ডিসেম্বর মাসের মধ্যে করোনার টিকাকরণ শেষ হয়ে যাবে। সেই কারণেই দিনে ১ কোটি করোনা টিকাকরণের লক্ষ্যমাত্রা নিয়ে এগোচ্ছাল কেন্দ্র। দেশের ১৮ থেকে ৪৪ বছর বয়সীদের ৭০ শতাংশ করোনা টিকাকরণ বিনামূল্যে হবে বলে জানিয়েছে কেন্দ্র।