বিবৃতি টুইটারের
নতুন অভিযোগ গ্রহণকারী আধিকারিক নিয়োগের কথা জানিয়ে ইতিমধ্যেই বিবৃতিও দেওয়া হয়েছে টুইটারের তরফে। তাতে জানানো হয়েছে এই পদে দায়িত্ব পেয়েছেন বিনয় প্রকাশকে। পাশাপাশি কোনও বিষয়ে তাঁর সঙ্গে যোগাযোগের জন্য তাঁর স্থায়ী ঠিকানাও প্রকাশ করা হয়েছে। যাতে বলা হয়েছে 4th Floor, The Estate, 121 Dickenson Road, Bangalore 560042 এই ঠিকানায় গেলেই পাওয়া যাবে বিনয়কে।
সামনে এসেছে একাধিক রিপোর্ট
অন্যদিকে টুইটারের তরফে ২২ শে মে, ২০২১ থেকে ২৫ শে জুন ২০২১ অবধি বেশ কিছু জরুরি নথিও প্রকাশ করেছে। এদিকে ২৬ জুন থেকেই ভারতে পুরোদস্তুর চালু হয়ে যায় নয়া আইটি বিধি। সেই বিধি মেনেই মে থেকে জুন অবধি সংস্থার তরফে কী পদক্ষেপ নেওয়া হয়েছে তাই সামনে আনা হয়েছে এই রিপোর্টের হাত ধরে। এদিকে কিছুদিন আগে রেসিডেন্ট গ্রিভান্স অফিসারের পদ থেকে ধর্মেন্দ্র চতুরের পদত্যাগের পর নতুন করে দানা বাঁধে বিতর্ক।
ধর্মেন্দ্র চতুরের পদত্যাগের পর দানা বাঁধে বিতর্ক
ধর্মেন্দ্র চতুরের পদত্যাগের পর অন্তবর্তীকালীন গ্রিভান্স অফিসারের হিসাবে ফের দায়িত্ব পান এক বিদেশিই। কাজে যোগ দেন ক্যালিফোর্নিয়ার জেরেমি কেসেল। এই জেরেমি কেসেলই আবার টুইটারের গ্লোবাল লিগাল পলিসি ডাইরেক্টর কাজ করেন। আর তাতেই ফের প্রশ্নেপ মুখে পড়ে টুইটার। এমনকী অভিযোগ গ্রহণকারী অফিসার নিয়োগে গড়িমসির জেরে দিল্লি হাইকোর্টের তোপের মুখেও পড়ে এই সংস্থা।
সাঁড়াশি চাপেই নতিস্বীকার
এমনকী টুইটারের এই খামখেয়ালীপণা ও গড়িমসির জন্য কেন্দ্র চাইলে টুইটারের বিরুদ্ধে আইনি পদক্ষেপ নিতে পারে বলেও জানায় দিল্লি হাইকোর্ট। আর তাতেই নতুন চাপের মুখে পড়ে টুইটার। আইন থাকা সত্ত্বেও কেন ওই পদ ফের বিদেশিকেই নিয়োগ করা হল তা নিয়ে ওঠে প্রশ্ন। অন্যদিকে কড়া বার্তা দিতে দেখা যায় নয়া তথ্য-প্রযুক্তি মন্ত্রী অশ্বিনী বৈষ্ণব। আর এই সাঁড়াশি চাপের মুখে পড়েই তড়িঘড়ি এক ভারতীয়কেই এই পদে বসালো টুইটার, এমনটাই মত ওয়াকিবহাল মহলের।