চার দিনের কাশ্মীর সফর
এদিকে শীঘ্রই যে কাশ্মীরে ডিলিমিটেশন কমিশন বা ভারতের সীমানা পুনর্নির্ধারণ কমিশন পা রাখতে চলেছে সেই ইঙ্গিত আগেই মিলেছিল। পরবর্তীতে জুনের শেষে ৬-৯ জুলাই তাদের জম্মু-কাশ্মীর সফর কথা নিশ্চিত ভাবে জানা যায়য আজই তার প্রথম দিন। বর্তমানে উপত্যকার রাজনৈতিক পরিস্থিতি নিয়ে রাজনৈতিক দল, তাদের নেতৃত্ব এবং প্রশাসন-সহ সমস্ত অংশীদারদের সঙ্গে আলোচনার জন্য এই সফর বলে জানিয়েছে নির্বাচন কমিশন।
২০টি জেলার নির্বাচন অফিসারদের সঙ্গে বৈঠক
সূত্রের খবর, সফর চলাকালে রাজনৈতিক দল, জনপ্রতিনিধি ছাড়াও কেন্দ্রশাসিত এলাকার ২০টি জেলার নির্বাচন অফিসারদের সঙ্গে কথা বলবেন ডিলিমিটেশন কমিশনের আধিকারিকেরা। সম্প্রতি দিল্লিতে নির্বাচন কমিশনের সদর দফতরে ডিলিমিটেশন কমিশনের চেয়ারপার্সন অবসরপ্রাপ্ত বিচারপতি রঞ্জনপ্রকাশ দেশাই ও প্রধান নির্বাচন কমিশনার সুশীল চন্দ্রের উপস্থিতিতে এই সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়েছে বলে জানা যাচ্ছে।
আগেই ডিমিলিটেশনের ইঙ্গিত প্রধানমন্ত্রীর
সূত্রের খবর, মূলত জম্মু ও কাশ্মীর পুনর্গঠন আইন, ২০১৯-এর আওতাতেই বাধ্যতামূলক প্রক্রিয়া হিসাবে উপত্যকায় সীমানা নির্ধারণ সম্পর্কিত যাবতীয় তথ্যও সংগ্রহ করা হবে বলে জানা যাচ্ছে। যদিও কাশ্মীরে নতুন করে ভোট পর্বের আগে যে ফের ডিমিলিটেশন (বিধানসভা বা লোকসভা কেন্দ্রের নতুন করে সীমা নির্ণয়) প্রক্রিয়া হবে সেই ইঙ্গিত আগেই দিয়ে রেখেছিলেন প্রধানমন্ত্রী।
বৈঠকে না মেহবুবার
এদিকে ডিলিমিটেশন কমিশনের সঙ্গে কাশ্মীরের সমস্ত রাজনৈতিক দলের বৈঠকের কথা থাকলেও তা এড়িয়ে যাচ্ছে পিপলস ডেমোক্র্যাটিক পার্টি বা পিডিপি। বৈঠকে উপস্থিত থাকবেন না পিডিপি প্রধান মেহবুবা মুফতি। জম্মু-কাশ্মীরে যত দিন না পর্যন্ত সংবিধানের অনুচ্ছেদ ৩৭০ ফিরিয়ে দেওয়া হচ্ছে, ততদিন তিনি কোনোরকম ভোট প্রক্রিয়ায় অংশ নেবেন না বলে সাফ জানিয়েছেন। আর সেই কারণেই ডিলিমিটেশন কমিশনের বৈঠকেও উপস্থিত থাকছেন না তিনি।
বিজেপির উত্তরাখণ্ডের মুখ্যমন্ত্রী পরিবর্তনের পিছনে কি কারণ মমতা, উঠে আসছে যে তথ্য