এদিনই বিকেলে বৈঠক হওয়ার কথা ছিল
এদিন সকালেই খবর প্রকাশিত হয়েছিল বিকেল পাঁচটার সময় প্রধানমন্ত্রী বাসভবনে বেশ রয়েকজন মন্ত্রী এবং বিজেপি সভাপতি জেপি নাড্ডাকে নিয়ে বৈঠক করবেন। সেই বৈঠকে কেন্দ্রীয় স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী অমিত শাহ, প্রতিরক্ষামন্ত্রী রাজনাথ সিং, অর্থমন্ত্রী নির্মলা সীতারমন উপস্থিত থাকবেন। বিজেপি সভাপতি ছাড়াও দলের জাতীয় সাধারণ সম্পাদক বিএল সন্তোষেরও এই বৈঠকে হাজির কথারা কথা ছিল। যদিও সেই বৈঠক বাতিল করা হয়েছে।
রবিবারেই কয়েকঘন্টা বৈঠক হয়েছে
সংবাদ সংস্থা পিটিআই তাদের সূত্রের খবর উদ্ধৃত করে বলেছিল, রবিবার প্রধানমন্ত্রীর বাসভবনে গিয়ে অমিত শাহ এবং বিএল সন্তোষ বেশ কয়েকঘন্টা বৈঠক করেছিলেন। যা নিয়ে খুব শীঘ্রই মন্ত্রিসভা সম্প্রসারণের সম্ভাবনা তীব্র হয়ে উঠেছিল।
যদি প্রধানমন্ত্রী মন্ত্রিসভা সম্প্রসারণের পথে এগিয়ে যান, তাহলে তা ২০১৯-এর মে মাসে দ্বিতীয় দফায় শপথ নেওয়ার পরে হবে প্রথমবার সম্প্রসারণ।
মন্ত্রিসভায় একমাত্র সহযোগী দল রিপাবলিকান পার্টি
বর্তমানে লোকসভায় বিজেপি একাই সংখ্যাগরিষ্ঠ। ২০১৯-র পরে সঙ্গ ত্যাগ করেছে মহারাষ্ট্রের শিবসেনা, পঞ্জাবের অকালি দল। অন্যদিকে রামবিলাস পাসোয়ান মারা যাওয়ার পরে সেইদলের আর কাউকে মন্ত্রিসভায় নেওয়া হয়নি। এবার মন্ত্রিসভার সম্প্রসারণ হলে, বিহার থেকে জেডিইউ এবং রামবিলাস পাসোয়ানের ভাই পশুপতি পরশকে মন্ত্রিসভায় অন্তর্ভুক্ত করা হতে পারে। পাশাপাশি উত্তর প্রদেশ, মহারাষ্ট্র, মধ্যপ্রদেশ, পশ্চিমবঙ্গের বেশ কয়েকজন বিজেপি সাংসদকেও অন্তর্ভুক্ত করা হতে পারে বলে সূত্রের খবর।
মন্ত্রিসভায় ২৮ জনকে অন্তর্ভুক্তির সুযোগ রয়েছে
মোদী মন্ত্রিসভায় আঞ্চলিক অসাম্য রয়েছে বলে অভিযোগ রয়েছে বিজেপির অন্দরে। যদি এবার মন্ত্রিসভা সম্প্রসারণ করা হয়, তাহলে তা দূর করা চেষ্টা হবে বলেই সূত্রের খবর। কেননা সামনেই রয়েছে বেশ কয়েকটি রাজ্যের নির্বাচন। এছাড়াও কেন্দ্রীয় মন্ত্রিসভায় সবমিলিয়ে ৮১ জন মন্ত্রীকে অন্তর্ভুক্ত করা যেতে পারে । সেখানে মন্ত্রী রয়েছেন ৫৩ জন। অর্থাৎ আরও ২৮ জনকে অন্তর্ভুক্তির সুযোগ রয়েছে এখনও।
শুরু বিধানসভা ভোটের তোড়জোড়, চার দিনের কাশ্মীর সফরে ডিলিমিটেশন কমিশন! বৈঠকে ‘না' মেহবুবার