থার্ড ট্রায়াল
থার্ড ট্রায়ালের ফলাফল প্রকাশ্যে আসার আগেই কোভ্যাক্সিনের অনুমোদন দিয়েছিল কেন্দ্র। ভারত বায়োটেকের তৈরি কোভ্যাক্সিন ইতিমধ্যেই গোটা দেশে অসংখ্য মানুষ পেয়েছেন। তার মধ্যেই চলছিল থার্ড ট্রায়াল। কোভ্যাক্সিনের সংকটও তৈরি হয়েছিল মাঝে। সেটার যোগান ফের বাড়ানো হয়েছে।
কতটা কার্যকর কোভ্যাক্সিন
থার্ড ট্রায়ালের পর জানা গিয়েছে কোভ্যাক্সিনের কার্যকারিতা ৭৭.৮ শতাংশ। করোনা সফল ভাবে মোকাবিলা করতে সক্ষম কোভ্যাক্সিন এমনই দাবি করেছে ভারত বায়োটেক। ১৩০ জন করোনা রোগীর উপর পরীক্ষা চালানোর পর এই তথ্য প্রকাশ্যে এসেছে। সংস্থার তরফে দাবি করা হয়েছে ভারতের ২৫টি শহরে কোভ্যাক্সিনের সেকেন্ড ডোজ নেওয়া করোনা রোদীর উপর পরীক্ষা চালানো হয়েছিল। তাতে দেখা গিয়েছে করোনা মোকাবিলার পাশাপাশি সংক্রমণ ছড়ানোর প্রতিরোধ করে।
ডেল্টা ভ্যারিয়েন্ট প্রতিরোধেও সক্ষম
ডেল্টা ভ্যারিয়েন্ট প্রতিরোধ করতেও সমান ভাবে সক্ষম কোভ্যাক্সিন। থার্ড ট্রায়ালের তথ্য বলছে ৯৩.৪ শতাংশ ডেল্টা ভ্যারিয়েন্ট প্রতিরোধ করতে সক্ষম। কাজেই অন্য বিদেশি ভ্যাকসিনের সঙ্গে সমানভাবে পাল্লা দিতে পারে কোভ্যাক্সিন। যদিও এখনও বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থা কোনও অনুমোদন দেয়নি কোভ্যাক্সিনের। সেকারণে কোভ্যাক্সিন যাঁরা নিয়েছেন তাঁরা বিদেশ শপর করতে পারছেন না।
শিশুদের ভ্যাকসিন
ইতিমধ্যেই শিশুদের করোনা ভ্যাক্সিনের ট্রায়াল শুরু হয়ে গিয়েছে। ভারত বায়োটেকের তৈরি কোভ্যাক্সিনের ক্লিনিকাল ট্রায়াল চলছে িদল্লির এইমস সহ একাধিক হাসপাতালে। কলকাতা শহরেও শিশু হাসপাতালে চলছে শিশুদের করোনা টিকার ক্লিনিকাল ট্রায়াল।