জম্মুর আরনিয়া সীমান্তে ড্রোন
রবিবার ভোর রাতে জম্মুর বিমানবন্দরে ড্রোন আসতে দেখা যায়। প্রাথমিক তদন্ত বলেছে, বিস্ফোরক বোঝাই ড্রোনেই বিমানবন্দরে হামলা হয়েছে। ঘটানো হয় বিস্ফোরণ। এরপর গোটা সপ্তাহে পর পর কয়েকবার জম্মুর আকাশে ড্রোনের আনাগোনা দেখা গিয়েছে। পরবর্তীকালে শুক্রবার ভোর রাতে জম্মু-পাকিস্তান সীমান্তে আরনিয়া সেক্টরের আকাশে ড্রোন দেখা যায়। সময় ঠিল ভোর ৪:২৫ মিনিট।
পাল্টা জবাব বিএসএফএর
ঘটনার সঙ্গে সঙ্গেই পাল্টা জবাব দয় বিএসএফ। পাকিস্তানের দিক থেকে ড্রোন ধেয়ে আসতেই পাল্টা গুলি চালাতে থাকে বিএসএফ। জানা গিয়েছে, এই গুলির জবাব পেয়েই পাল্টা অন্যদিকে যেতে থাকে ড্রোন। জানা গিয়েছে সীমান্তে কাঁটা তারের বেড়ার আশপাশে এই ড্রোন ঘোরে।
পাকিস্তানের কোন পোস্টের দিক থেকে আসছিল ড্রোন?
জানা গিয়েছে যে ড্রোন পাকিস্তানের দিক থেকে আসছিল , তা হেক্সা কপ্টার। মূলত, এই ড্রোনের ছয়টি দিক রয়েছে। ফলে এর শক্তি সম্পর্কে খানিকটা ধারণা করা যায়। এদিকে জানা গিয়েছে, পাকিস্তানের সেনা পোস্ট জুম্মাত থেকে এই ড্রোন আসছিল। বিএসএফ পার্সোনালরা পাঁচ থেকে ছয় রাউন্ড গুলি এই ড্রোনকে লক্ষ্য করে চালায়।
বিমানবন্দরের ঘটনার পর ফের ড্রোন!
প্রসঙ্গত, জম্মু বিমানবন্দরে প্রবল ড্রোন হানায় কোনও হতাহতের খবর না মিললেও সেখানে হেলিকপ্টার লক্ষ্য করে হামলা করা হয় বলে জানা গিয়েছে। তবে ভারতীয় বায়ুসেনার হেলিকপ্টারে একফোঁটা আঁচ না আনতে পারলেও, প্রতিরক্ষার এয়ারবেসে এমন ড্রোন প্রবেশ ঘিরে রীতিমতো তৎপরতায় নিরাপত্তাবাহিনী।