আনুষ্ঠানিকভাবে অলিম্পিকে যোগ্যতা অর্জন সানিয়ার
টোকিও অলিম্পিকে যোগ্যতা অর্জনের প্রেক্ষাপট তৈরি হয়েছিল বেশকিছু আগেই। বৃহস্পতিবার আনুষ্ঠানিকভাবে গেমসে সানিয়া মির্জার যোগ্যতা অর্জন নিশ্চিত করা হয়েছে। মহিলাদের ডবলস ইভেন্টে ভারতের হয়ে সানিয়ার সঙ্গে জুটি বেঁধে কোর্টে নামবেন অঙ্কিতা রায়না। তা্দের কাছ থেকে পদক আসা করছেন ভারতের ক্রীড়াপ্রেমীরা।
|
সানিয়ার চতুর্থ অলিম্পিক
ভারতের হয়ে তিন বার অলিম্পিকে অংশ নিয়ে ফেলেছেন সানিয়া মির্জা। টোকিও গেমস ধরে সেই সংখ্যাটা চারে পৌঁছে যাবে। দেশের হয়ে এতগুলি অলিম্পিক খেলার রেকর্ড ভারতের অন্য কোনও মহিলা অ্যাথলিটের নেই। ২০০৮ সালের অলিম্পিকের সিঙ্গলসে রানার্স হয়েছিলেন সানিয়া। ২০১৬ সালের রিও অলিম্পিকের মিক্সড ডবলস ইভেন্টের সেমিফাইনালে হেরে ফিরে আসতে হয়েছিল হায়দরাবাদি টেনিস তারকাকে। অন্যদিকে টোকিওয় তাঁর সঙ্গে জুটি বাঁধতে চলা অঙ্কিতা রায়নার এটিই প্রথম অলিম্পিক। তাঁদের শুভেচ্ছা জানিয়েছেন কেন্দ্রীয় ক্রীড়ামন্ত্রী কিরেণ রিজিজু।
উইম্বলডনের দ্বিতীয় রাউন্ডে সানিয়া
উইম্বলডনের প্রথম রাউন্ডে আমেরিকার দেসিরে ক্রাউকজিক ও চিলির আলেক্সা গুয়ারচি জুটির বিরুদ্ধে খেলতে নেমেছিলেন সানিয়া মির্জারা। প্রথম থেকেই ম্যাচে প্রাধান্য বিস্তার করে ইন্দো-মার্কিন জুটি। তবে সেটে দুই পক্ষের মধ্যে হাড্ডাহাড্ডি লড়াই হয়। পাঁচটি গেম জেতে সনিয়া ও মাটেক-স্য়ান্ডসের প্রতিপক্ষ জুটি। সাতটি গেম জেতে ইন্দো-মার্কিন জুটি। ম্যাচের দ্বিতীয় সেট জিততে খুব একটা সমস্যায় পড়তে হয়নি সানিয়াদের। ৬-৩ গেমে প্রতিপক্ষকে কার্যত গুড়িয়ে দেন তাঁরা। ম্যাচ শেষে ছেলেকে সঙ্গে নিয়ে ছবিও তোলেন ভারতীয় টেনিস তারকা।
অঙ্কিতার বিদায়
প্রথমবার উইম্বলডনের ডবলস ইভেন্টের প্রথম রাউন্ড থেকে ছিটকে গিয়েছেন ভারতের অঙ্কিতা রায়না। আমেরিকার লাউরেন ডেভিসের সঙ্গে জুটি বেঁধে তিনি মাঠে নেমেছিলেন। মার্কিন জুটির বিরুদ্ধে ৬-৩, ৬-২ গেমে তিনি ম্যাচ হেরে গিয়েছেন।