করোনা মহামারীর ধাক্কা
একবিংশ শতকের ভয়ঙ্কর মহামারী হানা দিেয়ছে গোটা বিশ্বে। গত দেড় বছর ধরে গোটা বিশ্বে লক্ষ লক্ষ মানুষের মৃত্যু হয়েছে করোনা ভাইরাসের সংক্রমণে। অদৃশ্য এক শত্রুর সঙ্গে লড়াই করতে হচ্ছে বিশ্বকে। ভ্যাকসিন বেরোলেও এখনও তার থেকে রেহাই মিলবে না। অন্তত ২ থেকে আড়াই বছর আরও লড়াই চালাতে হবে। কিন্তু তারপরেও কতটা করোনা মুক্তি ঘটবে তা নিয়ে সংশয় রয়েছে।
প্রাচীণ কালে মহামারীর অস্তিত্ব
করোনার মতো মহামারী নাকি ৫০০০ বছর আগেও পৃথিবীতে হানা দিয়েছিল। সেই প্লেেগ নাকি লক্ষ লক্ষ মানুষ প্রাণ হারিয়েছিলেন। প্রস্তুর যুগের ঘটনা সেটা। প্লেগ ব্যাক্টেরিয়া নাকি হানা দিয়েছিল প্রস্তুর যুগে। সে ব্যাক্টেরিয়াও নাকি পশুর থেকেই ছড়িয়েছিল। মাছির মাধ্যমে সেটা মানুষের শরীরে ছড়িয়ে পড়েছিল। পশ্চিম ইউরোপে ছড়িয়ে পড়েছিল সেই প্লেগ। লাটাভিয়া, রুকলামস থেকে পাওয়া প্রস্তর যুগের মানুষের মাথার খুলি থেকে। প্রাচীন মানুষের দাঁত এবং মাথার খুলি থেকে যে নমুনা পাওয়া গিয়েছে তার নমুনা সংগ্রহ করে এবং ডিএনএ পরীক্ষা করে এমনই চাঞ্চল্য কর তথ্য হাতে এসেছে গবেষকদের।
প্রাচীণ কালে মহামারীর অস্তিত্ব
করোনার মতো মহামারী নাকি ৫০০০ বছর আগেও পৃথিবীতে হানা দিয়েছিল। সেই প্লেগে নাকি লক্ষ লক্ষ মানুষ প্রাণ হারিয়েছিলেন। প্রস্তুর যুগের ঘটনা সেটা। প্লেগ ব্যাক্টেরিয়া নাকি হানা দিয়েছিল প্রস্তুর যুগে। সে ব্যাক্টেরিয়াও নাকি পশুর থেকেই ছড়িয়েছিল। মাছির মাধ্যমে সেটা মানুষের শরীরে ছড়িয়ে পড়েছিল। পশ্চিম ইউরোপে ছড়িয়ে পড়েছিল সেই প্লেগ। লাটাভিয়া, রুকলামস থেকে পাওয়া প্রস্তর যুগের মানুষের মাথার খুলি থেকে। প্রাচীন মানুষের দাঁত এবং মাথার খুলি থেকে যে নমুনা পাওয়া গিয়েছে তার নমুনা সংগ্রহ করে এবং ডিএনএ পরীক্ষা করে এমনই চাঞ্চল্য কর তথ্য হাতে এসেছে গবেষকদের।
পশুর থেকে ছড়িয়েছিল সেই মহামারী
সেল রিপোর্ট নামে এক পত্রিকায় প্রকাশিত প্রতিবেদনে জানানো হয়েছে প্রস্তর যুগে করোনার মতই সেই ভয়াবহ প্লেগ মহামারী ছড়িয়েছিল পশুর থেকেই। পশুর শরীর থেকে সেই ব্যাক্টেরিয়া মানুষের শরীরে ছড়িয়ে পড়েিছল। যাকে জুনোসিস বলা হয়। বিশ্বস্বাস্থ্য সংস্থার মতে জুনোসিস এমন একটা রোগ যেটা যেকোনও প্রাণী থেকে মানুষের শরীরে ছড়িয়ে মহানারীর মতো সংক্রমণ ছড়ায়।
করোনায় ভয়ঙ্কর ধাক্কা মানব জাতির
এরকমই ভয়ঙ্কর পরিস্থিতি তৈরি হয়েছে একবিংশ শতকে। যার ধাক্কায় বিপন্ন হয়ে উঠেছে মানব জাতি। তার থেকে নিষ্কৃতির পথ খুঁজছে মানুষ। কোন পথে যাবে দেশ তাই নিয়ে গবেষক থেকে চিকিৎসক সকলেই তৎপর হয়েছেন। প্রতিষেধক চলে এলেও সেটা কতটা সাফল্য আনবে তা এখনও অনিশ্চিত।