ত্রিপল চুরি
ইয়াস ত্রাণের জন্য রাখা ত্রিপল চুরি হয়েছিল কাঁথি এবং নন্দীগ্রামে। এই ঘটনায় শুভেন্দু অধিকারী এবং সৌমেন্দু অধিকারীর বিরুদ্ধে এফআইআর করে তৃণমূল কংগ্রেস। সেই মামালা ওঠে কলকাতা হাইকোর্টে। বিচারপতি কৌশিক চন্দের বেঞ্চে মামলার শুনানি শুরু হয়। বিচারপতি কৌশিক চন্দকে বিজেপি ঘনিষ্ঠ বিচারপতি বলে দাবি করেছিল তৃণমূল কংগ্রেস।
কাঁথি পুরসভা থেকে ত্রিপল লুঠ
কাঁথি পুরসভার গোডাউন থেকে লক্ষাধিক টাকার ত্রাণের ত্রিপল লুঠের অভিযোগ উঠেছিল। কেন্দ্রীয় বাহিনীর উপস্থিতিতে শুভেন্দু অধিকারীর লোকেরা ত্রিপল লুঠ করেছে বলে অভিযোগ ওঠে। তারপরেই শুভেন্দু অধিকারী এবং সৌমেন্দু অধিকারীর বিরুদ্ধে এফআইআর দায়ের করা হয়। এই ঘটনায় একাধিক ব্যক্তিকে জেরা করেছে পুলিশ।
মিলল না রক্ষা কবল
কৌশিক চন্দের বেঞ্চ ত্রিপল চুরি মামলায় রক্ষা কবচ দিল না শুভেন্দু অধিকারী এবং সৌমেন্দু অধিকারীকে। এই মামলয়া অন্তর্বর্তী স্থগিতাদেশ চেয়ে আবেদন জানিয়েছিলেন শুভেন্দু অধিকারী। কিন্তু কলকাতা হাইকোর্ট তাতে রাজি হয়নি। অর্থাৎ শুভেন্দু অধিকারী গ্রেফতারি এড়াতে রক্ষা কবচ পেলেন না। সৌমেন্দুও পেলেন না সেই রক্ষা কবচ। মঙ্গলবার মামলার পরবর্তী শুনানি হবে বলে জানিয়েছে বিচারপতি কৌশিক চন্দের বেঞ্চ। মঙ্গলবার শুনানির আগে শুভেন্দু এবং সৌমেন্দুর বিরুদ্ধে পদক্ষেপ করতে পারে পুলিশ।
কৌশিক চন্দে আপত্তি তৃণমূলের
এর আগে নন্দীগ্রাম মামলা কৌশিক চন্দের বেঞ্চ থেকে সরানোর দাবি জানিয়েছিল তৃণমূল কংগ্রেস। একাধিক বিজেপি নেতার অনুষ্ঠানে বিচারপতি কৌশিক চন্দকে দেখা গিয়েছিল। তাই নন্দীগ্রাম মামলা কৌশিক চন্দের বেঞ্চ থেকে সরানোর দাবি জানিয়েছে তৃণমূল কংগ্রেস। অন্য বিচারপতির বেঞ্চে নিয়ে যেতে বলা হয়েছে।
নারদ মামলায় সুপ্রিমকোর্টে ধাক্কা রাজ্যের, হাইকোর্টেই আবেদন করতে হবে মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়কে