আম মরসুমি একটি ফল। গ্রীষ্ম কাল আমের সময়। গ্রীষ্মের সময় হিমসাগর, ল্যাংড়া, ফজলি, গোলাপ খাস নানা ধরনের আম পাওয়া যায়। আম খেতে ভালোবাসে না এমন মানুষ ভূভারতে খুঁজে পাওয়া মুশকিল।আমে উপস্থিত নানা উপাদান দেহে পুষ্টির চাহিদা মেটাতে সক্ষম। আমে রয়েছে ভিটামিন এ (Vitamin A), ভিটামিন সি (Vitamin C), কপার ইত্যাদি নানা উপকারী পদার্থ। আমে চর্বির পরিমাণ খুবই কম। আম খেলে হজম প্রক্রিয়া স্বাভাবিক থাকে এবং আমে উপস্থিত ফাইবার (Fibre) শরীরের জন্য ভীষণ উপকারী। আমের ফাইবার হৃদ রোগ (Heart diseases) ও টাইপ ২ ডায়াবেটিসের (Type 2 diabetes) সম্ভাবনা কমাতে সক্ষম।তরমুজ (watermelon) ও মূলত গ্রীষ্মের ফল। তরমুজ শরীরকে হাইড্রেট করার পাশাপাশি ওজন কমাতেও সাহায্য করে। দৈনন্দিন জীবনে কম বেশি ফ্রিজের ওপর আমরা সকলেই নির্ভরশীল। কারণ দীর্ঘ সময় ফ্রিজে খাবার সংরক্ষণ করা যায়। তাই শাক সবজি, ফল থেকে শুরু করে মাছ, ডিম, মাংস সবই আমরা ফ্রিজে রেখে থাকি। কিন্তু অনেক খাবার ফ্রিজে রেখে খাওয়া উচিত নয়। বিশেষজ্ঞদের মতে গ্রীষ্মের ফল হিসেবে পরিচিত আম ও তরমুজ ফ্রিজে রেখে খাওয়া উচিত নয়। কারণ,

১. গ্রীষ্মের মরশুমি ফল হিসেবে আম ও তরমুজে জলের পরিমাণ বেশি থাকে যা আমাদের শরীরকে হাইড্রেটেড রাখে। কিন্তু ফ্রিজে রাখা এই ফল খেলে শরীরে সমস্যা দেখা দিতে পারে। কম তাপমাত্রায় এই ফল গুলির গুণাগুণ নষ্ট হয়ে যায়। এই ফল দুটি অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট সম্বৃদ্ধ। ফ্রিজে রাখার ফলে এই ফল গুলির অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট কমে যায়। তাই প্রয়োজন না থাকলে এই ফলগুলো ফ্রিজে রাখা উচিত নয়।

২. কেটে রাখা আম বা তরমুজ কখনই ফ্রিজে রাখা উচিত নয়। এর ফলে ফলের স্বাদ ও রঙ ফিকে হয়ে যায় এবং কাটা অবস্থায় রাখলে ফলে ব্যাকটেরিয়ার আক্রান্ত হওয়ার সম্ভাবনা থাকে।

৩. মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের কৃষি দপ্তরের একটি প্রতিবেদন থেকে জানতে পারা যাচ্ছে যে ঘরের তাপমাত্রায় ফল সংরক্ষণ করলে এবং সেই ফল খেলে সব থেকে ভালো হয়। কারণ এই অবস্থায় ফল রাখলে এর অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট গুন অটুট থাকে

লাল-নীল-গেরুয়া...! 'রঙ' ছাড়া সংবাদ খুঁজে পাওয়া কঠিন। কোন খবরটা 'খাচ্ছে'? সেটাই কি শেষ কথা? নাকি আসল সত্যিটার নাম 'সংবাদ'! 'ব্রেকিং' আর প্রাইম টাইমের পিছনে দৌড়তে গিয়ে দেওয়ালে পিঠ ঠেকেছে সত্যিকারের সাংবাদিকতার। অর্থ আর চোখ রাঙানিতে হাত বাঁধা সাংবাদিকদের। কিন্তু, গণতন্ত্রের চতুর্থ স্তম্ভে 'রঙ' লাগানোয় বিশ্বাসী নই আমরা। আর মৃত্যুশয্যা থেকে ফিরিয়ে আনতে পারেন আপনারাই। সোশ্যালের ওয়াল জুড়ে বিনামূল্যে পাওয়া খবরে 'ফেক' তকমা জুড়ে যাচ্ছে না তো? আসলে পৃথিবীতে কোনও কিছুই 'ফ্রি' নয়। তাই, আপনার দেওয়া একটি টাকাও অক্সিজেন জোগাতে পারে। স্বতন্ত্র সাংবাদিকতার স্বার্থে আপনার স্বল্প অনুদানও মূল্যবান। পাশে থাকুন।.