মুম্বই: কেরিয়ারের শুরুতে সকলেরই পারিশ্রমিক বা মাস মাইনা কম থাকে। শুরুতে ইন্টানশিপ করতে গিয়ে নির্দিষ্ট কদিন অনেককেই বিনামূল্যে কাজ করে থাকেন। তাই বলে, ৫০০ টাকার বিনিময়ে অভিনয় করেছিলেন বিদ্যা, এটা বিশ্বাস করতে পারেন? অবিশ্বাস্য হলেও এটাই সত্যিই।

বিদ্যা ( Vidya Balan ) জানান, তাঁর কেরিয়ারের শুরু দিকের কথা। তিনি জানান, প্রথমবার অভিনয় করে পেয়েছিলেন ৫০০ টাকা। তাঁকে বলা হয়েছিল, গাছের পাশে দাঁড়িয়ে হাসতে। আমি, আমার বোন, বন্ধু সকলে মিলে গিয়েছিলাম। দৃশ্যে কোনও সংলাপ ছিল না। রাজ্যের পর্যটন দফতরের জন্য তিনি এই অভিনয় করেন। আর এই হাসির জন্য ৫০০ টাকা পেয়েছিলেন নায়িকা। যা ছিল তাঁর প্রথম রোজগার।

এরই সঙ্গে জানান, নিজের প্রথম অডিশনের ( First Audition ) কথা। তিনি জানান, তিনি প্রথম একটি টেলিভিশন শো-র জন্য অডিশন দিতে গিয়েছিলেন। সেই অডিশন দিতে সারাদিন তাঁকে অপেক্ষা করতে হয়েছিল। সেদিন ১৫০ জন অডিশন দিতে গিয়েছিলেন।

২০০৩ সালে ভালো থেকো, ছবি দিয়ে কেরিয়ায় শুরু করেন। বলিউডে ডেবিউ করেন ২০০৫ সালে। তাঁর প্রথম অভিনীত পরিণীতা মাইলস্টোন তৈরি করেছিল। প্রথম ছবিতে অভিনয় করেন সইফ আলি খানের বিপরীতে। এরপর একের পর এক কাজ করে চলেছেন, ‘লগে রহো মুন্না ভাই’ (Lage raho munna bhai), ‘সলামে ইক্স’ (Salam-e-ishq), ‘হে বেবি’ (Hey Baby), ‘ভুল ভুলাইয়া’ (Bhool Bhulaia), ‘পা’ (Paa), ‘কাহানি’ (Kahani)-র মতো বহু ছবি দর্শকদের উপহার দেন। তিনি সব সময়ই একটু অন্য ধরনের চরিত্রে অভিনয় করতে পছন্দ করেন। এক্সপেরিমেন্ট করেন নিজের অভিনীত চরিত্র নিয়ে।

প্রসঙ্গত, শীঘ্রই আসছে ‘শেরনি’ ছবি। যেখানে ফরেস্ট অফিসারের ভূমিকায় দেখা যাবে তাঁকে। ছবির পরিচালক অমিত ভি মশুরকর। প্রযোজক ভুষন কুমার। কিছুদিন আগে মুক্তি পায় ছবির পোস্টার। যেখানে ফরেস্ট অফিসারের বেশে দেখা গিয়েছিল তাঁকে। ১৮ জুন অ্যামাজম প্রাইমে মুক্তি পাবে এই ছবি।

লাল-নীল-গেরুয়া...! 'রঙ' ছাড়া সংবাদ খুঁজে পাওয়া কঠিন। কোন খবরটা 'খাচ্ছে'? সেটাই কি শেষ কথা? নাকি আসল সত্যিটার নাম 'সংবাদ'! 'ব্রেকিং' আর প্রাইম টাইমের পিছনে দৌড়তে গিয়ে দেওয়ালে পিঠ ঠেকেছে সত্যিকারের সাংবাদিকতার। অর্থ আর চোখ রাঙানিতে হাত বাঁধা সাংবাদিকদের। কিন্তু, গণতন্ত্রের চতুর্থ স্তম্ভে 'রঙ' লাগানোয় বিশ্বাসী নই আমরা। আর মৃত্যুশয্যা থেকে ফিরিয়ে আনতে পারেন আপনারাই। সোশ্যালের ওয়াল জুড়ে বিনামূল্যে পাওয়া খবরে 'ফেক' তকমা জুড়ে যাচ্ছে না তো? আসলে পৃথিবীতে কোনও কিছুই 'ফ্রি' নয়। তাই, আপনার দেওয়া একটি টাকাও অক্সিজেন জোগাতে পারে। স্বতন্ত্র সাংবাদিকতার স্বার্থে আপনার স্বল্প অনুদানও মূল্যবান। পাশে থাকুন।.