সাউদাম্পটন: আইসিসি ওয়ার্ল্ড টেস্ট চ্যাম্পিয়নশিপ ফাইনালের কোহলিদের ‘বিরাট ভাঁজ’! ১৮-২২ জুন সাউদাম্পটনে(Southampton) টেস্ট চ্যাম্পিয়নশিপ ফাইনালে (World Test Championship final) মুখোমুখি হবে ভারত-নিউজিল্যান্ড(India-New Zeland)৷ ইতিমধ্যেই প্রথম টেস্ট চ্যাম্পিয়নশিপ ফাইনালে উত্তেজনার পারদ তুঙ্গে৷ তবে ফাইনালের পিচ নিয়ে ভারতীয়দের মোটেই আশারবাণী শোনালেন না অ্যাজেস বোলের (Ageas Bowl) প্রধান গ্রাউন্ডসম্যান (head groundsman) সাইমন লি (Simon Lee)৷
আর মাত্র চারদিন পর ক্রিকেটবিশ্ব সাক্ষী থাকবে ঐতিহাসিক এই ম্যাচের৷ প্রথম আইসিসি টেস্ট চ্যাম্পিয়নশিপ ফাইনাল (World Test Championship final) ঘিরে উত্তেজনার পারদ ক্রমশ বাড়ছে৷ তার মধ্যেই রোমাঞ্চ আরও বাড়িয়ে দিলেন লি৷ পিচে গতি, বাউন্স থাকবে৷ বলও ক্যারি হবে বলে পরিষ্কার জানিয়ে দিলেন হ্যামশায়ার বোল মাঠের প্রধান গ্রাউন্ডসম্যান৷
সাইমন লি(Simon Lee) নিজেও একজন ক্রিকেট ফ্যান৷ তিনি মনে করেন, লাল-বলের ম্যাচে পিচে গতি থাকলে আলাদা উত্তেজনা থাকে৷ তিনি বলেন, ‘বিশ্ব টেস্ট ফাইনালের জন্য সাদাম্পটনের অ্যাজেস বোলকে বেছে নেওয়া খুবই গর্বের ব্যাপার। ক্রিকেটের এমন এক ঐতিহাসিক ম্যাচের জন্য পিচ তৈরি করার সুযোগ পেয়ে নিজেকে গর্বিত মনে করছি। গত মাস থেকে পিচ প্রস্তুত করছি৷ ব্যক্তগিতভাবে আমি এমন পিচ বানাচে চেয়েছি, যাতে গতি ও বাউন্স থাকবে।’
তবে ইংল্যান্ডের আবহাওয়ায় পিচ তৈরি করে মোটেই সহজ নয় বলে জানান লি৷ তিনি বলেন, “It can be a hard thing to do in England as the weather doesn’t help us most of the time, but the forecast in the build-up is good with a lot of sun, so we are hopeful that we’ll get some pace and a hard pitch without over-rolling it and killing it.”
তবে পিচে গতির প্রসঙ্গ টেনে লি বলেন, ‘গতি লাল বলের ক্রিকেটকে আরও উত্তেজনা বাড়িয়ে দেয়৷ একজন ক্রিকেট ফ্যান হিসেবে আমি সেই পিচই তৈরি করতে চাই৷ তাতে ক্রিকেটপ্রেমীরা খেলাটা উপভোগ করতে পারে৷ যেখানে ক্লাসিক ব্যাটিং দেখা যাবে এবং দুরন্ত বোলিং স্পেলও দেখা যাবে৷ একটি মেডেন ওভার ব্যাটসম্যান ও বোলাদের মধ্যে দক্ষতার লড়াইটাও উপভোগ্য৷’
লাল-নীল-গেরুয়া...! 'রঙ' ছাড়া সংবাদ খুঁজে পাওয়া কঠিন। কোন খবরটা 'খাচ্ছে'? সেটাই কি শেষ কথা? নাকি আসল সত্যিটার নাম 'সংবাদ'!
'ব্রেকিং' আর প্রাইম টাইমের পিছনে দৌড়তে গিয়ে দেওয়ালে পিঠ ঠেকেছে সত্যিকারের সাংবাদিকতার। অর্থ আর চোখ রাঙানিতে হাত বাঁধা সাংবাদিকদের।
কিন্তু, গণতন্ত্রের চতুর্থ স্তম্ভে 'রঙ' লাগানোয় বিশ্বাসী নই আমরা। আর মৃত্যুশয্যা থেকে ফিরিয়ে আনতে পারেন আপনারাই। সোশ্যালের ওয়াল জুড়ে বিনামূল্যে পাওয়া খবরে 'ফেক' তকমা জুড়ে যাচ্ছে না তো? আসলে পৃথিবীতে কোনও কিছুই 'ফ্রি' নয়। তাই, আপনার দেওয়া একটি টাকাও অক্সিজেন জোগাতে পারে। স্বতন্ত্র সাংবাদিকতার স্বার্থে আপনার স্বল্প অনুদানও মূল্যবান। পাশে থাকুন।.