সম্পর্কে প্রথমে সৌরভ সুস্মিতা আর পাঁচটা সাধারণ প্রেমিক-প্রেমিকার মতই নিজেদের সময় কাটাচ্ছিল। কিন্তু ইদানিং লকডাউনে দেখাসাক্ষাত হচ্ছে না তবে সুস্মিতা ক্রমশ বুঝতে পাচ্ছে যে সৌরভের আচার-আচরণ আগের থেকে অনেকটাই পাল্টে যাচ্ছে। ছোটখাটো বিষয় নিয়ে সৌরভ সুস্মিতাকে অহেতুক প্রশ্ন করছে।
এতে সুস্মিতা ভালোমতোই বুঝতে পারছে যে সৌরভের মনে তার জন্য সন্দেহ দানা বাঁধতে শুরু করেছে। আবার কোন কিছু নিয়ে সুস্মিতা সৌরভকে পাল্টা প্রশ্ন করলে মুখ ভার হয়ে যাচ্ছে তার। এতে বেশ সমস্যায় পড়েছে সুস্মিতা।
যাকে সে ভালোবাসতো তার চারিত্রিক বৈশিষ্ট্য আমূল পাল্টে যাওয়ায় এখন তার মনেও প্রশ্ন উঠেছে এই সম্পর্ক নিয়ে। কিন্তু তার আগে কিছু বিষয় আছে যা ভাবতে হবে। আপনার সঙ্গে এমন কিছু হয়ে থাকলে সেখানে আপনাকে জানতে হবে এই বিষয়গুলি।
১. অনেক সময় একে অপরের মধ্যে পারস্পরিক বোঝাপড়ার অভাব থাকলে এই সমস্যা হতে পারে। সময়ের সাথে সাথে মানুষের চাওয়া পাওয়া বদলাতে পারে এটা মাথায় রাখতে হবে।
২. দুটি মানুষের মধ্যে কারুর একজনের কোনো বিশেষ মানসিক সমস্যা হতেই পারে। কিন্তু সেটা অপরজনের সঙ্গে খুলে আলোচনা করা উচিত। নইলে সেটা মনের মধ্যে জমিয়ে রাখলে তা পরে গিয়ে বড়ো আকার ধারণ করতে পারে।
৩. কমিউনিকেশনের সমস্যা হলেও এমনটা হয়। একজন একরকম ভাবছেন এবং অন্যজন অন্যরকম ভাবছেন। আবার কেউ কাউকে মন খুলে কিছু বলতে পারছেন না। তখনও এই সমস্যা প্রবল হয়ে ওঠে।
৪. সবার আগে বুঝতে হবে যে সেই ব্যক্তি হয়তো নিরাপত্তাহীনতায় ভুগছে আপনাকে নিয়ে। তিনি হয়তো ভাবেন যে রাশ আলগা করে রাখলে সঙ্গী তাকে ছেড়ে চলে যেতে পারে। তাই সে নিজের কঠোর ভাবমূর্তি ধরে রাখতে চায়।
তাই আগে তার কী ধরণের সমস্যা হচ্ছে সেই সমস্যাটি বোঝার চেষ্টা করুন। আচরণগত কোনও সমস্যা থাকলে সেটাও দেখুন। সবশেষে ডাক্তার তো রয়েছেন। তার সঙ্গে ডাক্তারের কথা বলান বা আপনি নিজে বলুন কথা।
লাল-নীল-গেরুয়া...! 'রঙ' ছাড়া সংবাদ খুঁজে পাওয়া কঠিন। কোন খবরটা 'খাচ্ছে'? সেটাই কি শেষ কথা? নাকি আসল সত্যিটার নাম 'সংবাদ'!
'ব্রেকিং' আর প্রাইম টাইমের পিছনে দৌড়তে গিয়ে দেওয়ালে পিঠ ঠেকেছে সত্যিকারের সাংবাদিকতার। অর্থ আর চোখ রাঙানিতে হাত বাঁধা সাংবাদিকদের।
কিন্তু, গণতন্ত্রের চতুর্থ স্তম্ভে 'রঙ' লাগানোয় বিশ্বাসী নই আমরা। আর মৃত্যুশয্যা থেকে ফিরিয়ে আনতে পারেন আপনারাই। সোশ্যালের ওয়াল জুড়ে বিনামূল্যে পাওয়া খবরে 'ফেক' তকমা জুড়ে যাচ্ছে না তো? আসলে পৃথিবীতে কোনও কিছুই 'ফ্রি' নয়। তাই, আপনার দেওয়া একটি টাকাও অক্সিজেন জোগাতে পারে। স্বতন্ত্র সাংবাদিকতার স্বার্থে আপনার স্বল্প অনুদানও মূল্যবান। পাশে থাকুন।.