ভোজপুর: ব্যাগ ব্যবসায়ী ইমরান খান হত্যা মামলায় অভিযুক্ত ১০ জনকেই ফাঁসির সাজা শোনাল বিহারের (Bihar) ভোজপুর জেলার এক আদালত। জানা যায়, ২০১৮ সালে ব্যাগ ব্যবসায়ী ইমরান খানকে (Imran Khan) হত্যা করে কুখ্যাত অপরাধী খুর্শিদ কুরেশি সহ ১০ জন। এদিন সকল অভিযুক্তকে ১ লক্ষ টাকা করে জরিমানা সহ ফাঁসির সাজানো শোনানো হয়। অনলাইনেই এই মামলার শুনানি চলে।

পুলিশ আধিকারিক রাকেশ কুমার দুবে জানান, ভিডিও কনফারেন্সের মাধ্যমে এই মামলার রায় ঘোষণা করা হয়। সোমবার এই মামলার শুনানিতে ২০১৮ সালের ব্যাগ ব্যবসায়ী ইমরান খানকে হত্যা করার অপরাধে কুখ্যাত অপরাধী খুর্শিদ কুরেশি সহ ১০ অভিযুক্তকে ফাঁসির সাজা ঘোষণা করা হয়েছে। তার সাথে এক লক্ষ টাকা করে জরিমানারও নির্দেশ দেয় আদালত।

ঠিক কী ঘটেছিল সেদিন? ২০১৮ সালের ৬ ডিসেম্বর ভোজপুর (Bhojpur) জেলার নগর থানা এলাকায় ঘটে এই ঘটনা। সেদিন ভরা বাজারের মাঝে দিনেদুপুরে গুলি করে হত্যা করে হত্যা করা হয় ইমরানকে। দুষ্কৃতীদে গুলিতে আহন হন ইমরানের ভাই অকিল আহমেদ এবং এক বিএসএনএল (BSNL) কর্মী। এই অকিল আহমেদের বয়ানের ভিত্তিতেই, টাউন থানায় খুর্শিদ কুরেশির বিরুদ্ধে অভিযোগ দায়ের করা হয়।

প্রাথমিকভাবে জানা গিয়েছিল যে, ইমরানের থেকে দশ লক্ষ টাকা তোলা তুলতে চেয়েছিল অভিযুক্তরা। কিন্তু সেই টাকা তাদের দিতে চাননি ইমরান। তাই বচসা বাঁধতেই ইমরানের উপর এলোপাথাড়ি গুলি চালায় দুষ্কৃতীরা। ঘটনাস্থলেই মৃত্যু হয় ইমরানের। অন্যদিকে দুষ্কৃতীদের গুলিতে গুরুতর জখম হন ইমরানের ভাই সহ আরও একজন।

এদিন ২০১৮ সালের সেই ঘটনারই সাজা ঘোষণা করা হল। যেখানে অভিযুক্তদের ফাঁসির সাজা ঘোষণা করা হয়। আর এমন রায়ে যে ইমরানের (Imran Khan) পরিবার বেশ খুশি তা আর বলার অপেক্ষা রাখে না। তবে সেদিনের ঘটনা মনে পড়লেও আজও চমকে ওঠে সেই এলাকার মানুষ। দিনেদুপুরে কিভাবে চোখের সামনে একজনকে হত্যা করা হয়েছিল, তা ভেবেই আঁতকে ওঠেন তাঁরা।

লাল-নীল-গেরুয়া...! 'রঙ' ছাড়া সংবাদ খুঁজে পাওয়া কঠিন। কোন খবরটা 'খাচ্ছে'? সেটাই কি শেষ কথা? নাকি আসল সত্যিটার নাম 'সংবাদ'! 'ব্রেকিং' আর প্রাইম টাইমের পিছনে দৌড়তে গিয়ে দেওয়ালে পিঠ ঠেকেছে সত্যিকারের সাংবাদিকতার। অর্থ আর চোখ রাঙানিতে হাত বাঁধা সাংবাদিকদের। কিন্তু, গণতন্ত্রের চতুর্থ স্তম্ভে 'রঙ' লাগানোয় বিশ্বাসী নই আমরা। আর মৃত্যুশয্যা থেকে ফিরিয়ে আনতে পারেন আপনারাই। সোশ্যালের ওয়াল জুড়ে বিনামূল্যে পাওয়া খবরে 'ফেক' তকমা জুড়ে যাচ্ছে না তো? আসলে পৃথিবীতে কোনও কিছুই 'ফ্রি' নয়। তাই, আপনার দেওয়া একটি টাকাও অক্সিজেন জোগাতে পারে। স্বতন্ত্র সাংবাদিকতার স্বার্থে আপনার স্বল্প অনুদানও মূল্যবান। পাশে থাকুন।.