মুম্বই: আজ মুক্তি পেল নীনা গুপ্তার আত্মজীবনী ‘সচ কহু তো’। এই বই প্রকাশ উপলক্ষ্যে হাজির ছিলেন করিনা কাপুর খান। তবে, স্বশরীরে নয় ভার্চুয়ালি। পেঙ্গুইন ইন্ডিয়া প্রকাশনা সংস্থার পক্ষ থেকে বই প্রকাশ করা হয়।

বইয়ে রয়েছে নীনার বিতর্কিত জীবনের নানা কথা। বিতর্কিত বলার কারণ, তিনি কেরিয়ারের শুরু থেকে নানা বিতর্কে জড়িয়েছেন। আর এগুলো বেশিটাই তাঁর ব্যক্তিগত জীবন নিয়ে।

ভিভিয়ান রিচার্ডের সঙ্গে প্রেম, তাঁদের বাচ্চা। তবে, ভিভিয়ান নিজের স্ত্রীকে ছেড়ে নীনার কাছে আসেননি। নীনা সিঙ্গেল মাদার হিসেবে মেয়েকে বড় করেছেন। এক সাক্ষাৎকারে নীনার মেয়ে বলেছিলেন, তাঁর মায়ের এক সময় আর্থিক অবস্থা এতটা খারাপ ছিল যে সি সেকশন করার মতো টাকা ছিল না।

এদিন বই প্রসঙ্গে নীনা জানান, তাঁর জীবনে খুচরো প্রেম হলেও কারও সঙ্গে থাকার কথা ভাবেননি। জীবনের অনেকটা সময় প্রেমিক বা স্বামী ছাড়াই কাটান। ভিভিয়ানও দূরে থাকতেন। তাঁর জীবন একান্ত তাঁর নিজস্ব ছিল।… পরে বিবেক মেহেরাকে বিয়ে করে। কিন্তু, কর্মসূত্রে আদাল শহরে থাকতেন তাঁরা। ফলে সেভাবে দাম্পত্য জীবন কাটাননি। বিবেককে বিয়ে করার আগে আরও একবার বিয়ের প্রস্তুতি নিয়েছিলেন তবে সে বিয়ে ভেঙে গিয়েছিল।

লাইভে নীনা লেখেন, ‘যাঁকে বিয়ে করব ভেবেছিলাম, সে শেষ মুহূর্তে বিয়ে ভেঙে দেয়। তার কারণ আজ পর্যন্ত জানি না। ওঁর বাবা-মার প্রতি শ্রদ্ধা ছিল। ওদের বাড়িতে থাকতাম। সে এখন বিবাহিত। হয়তো ও বই পড়বে। কিন্তু, সত্যি ওকে বিয়ে করতে পারলে ভালো হত।’

প্রসঙ্গত, ১৯৮২ সালে কেরিয়ার শুরু। বহু ছবিতে কাজ করেছেন নীনা গুপ্তা। পেয়েছেন সাফল্য, খ্যাতি, সম্মান। আজ তাঁর অভিনীত ছবির সংখ্যা গুণতে গিয়ে হাঁপিয়ে ওঠেন দর্শকেরা। তবে, কেরিয়ারে দ্বিতীয় ইনিংসে বহু ভালো ছবি দর্শকদের উপহার দিয়েছেন। তাঁর অভিনীত ‘ভীর’ (Veer), ‘বীরে দি ওয়েডিং’ (Veere De Wedding), ‘বধাই হো’ (Badhai Ho), ‘শুভ মঙ্গল জায়া সাবধান’ (Subh Mangal Sabdhan) হিট। সম্প্রতি, নেটফ্লিক্সে মুক্তি পেয়েছে তাঁর অভিনীত ‘সর্দার কি গ্রান্ড সন’। এখন ‘83’, ‘ডায়াল ১০০’, ‘গোয়ালিয়র’ ছবির কাজ চলছে। এছাড়াও নীনার হাতে রয়েছে বেশ কিছু প্রোজেক্ট।

লাল-নীল-গেরুয়া...! 'রঙ' ছাড়া সংবাদ খুঁজে পাওয়া কঠিন। কোন খবরটা 'খাচ্ছে'? সেটাই কি শেষ কথা? নাকি আসল সত্যিটার নাম 'সংবাদ'! 'ব্রেকিং' আর প্রাইম টাইমের পিছনে দৌড়তে গিয়ে দেওয়ালে পিঠ ঠেকেছে সত্যিকারের সাংবাদিকতার। অর্থ আর চোখ রাঙানিতে হাত বাঁধা সাংবাদিকদের। কিন্তু, গণতন্ত্রের চতুর্থ স্তম্ভে 'রঙ' লাগানোয় বিশ্বাসী নই আমরা। আর মৃত্যুশয্যা থেকে ফিরিয়ে আনতে পারেন আপনারাই। সোশ্যালের ওয়াল জুড়ে বিনামূল্যে পাওয়া খবরে 'ফেক' তকমা জুড়ে যাচ্ছে না তো? আসলে পৃথিবীতে কোনও কিছুই 'ফ্রি' নয়। তাই, আপনার দেওয়া একটি টাকাও অক্সিজেন জোগাতে পারে। স্বতন্ত্র সাংবাদিকতার স্বার্থে আপনার স্বল্প অনুদানও মূল্যবান। পাশে থাকুন।.