এই মুহূর্তে সমস্ত দম্পতিরাই বাড়িতে আটকে রয়েছে কেউ করছেন বাড়ির কাজ ( household work) আবার কেউ অফিসের কাজ। কিন্তু একজনের উপরেই বাড়ির সমস্ত কাজের দায়িত্ব ছেড়ে দিলে তিনি হাপিয়ে উঠবেন। হলে তার পক্ষে রেগে যাওয়াটা স্বাভাবিক।

এই সময়টা অনেক কাজের বাড়তি চাপ (work pressure) থাকে। এমনটাও হতে পারে যে আপনি অফিসের কাজ করছেন কিন্তু আপনার সঙ্গীকে অফিস এবং বাড়ির দুটি কাজই একসঙ্গে সামলাতে হচ্ছে। সেক্ষেত্রে তাকে সমস্ত কাজ একা করতে দেওয়ার ভুল করবেন না। দুজনকে বাড়ির কাজও সমানভাবে ভাগ করে নিতে হবে এই কঠিন সময়ে। যদি আপনার সঙ্গীর একটু মন ভরে খোলা বাতাস নিতে পারেন।

১. প্রথমে কে কোন কাজটি করবেন সেই তালিকা ভাগ করে নিতে হবে। প্রতি সপ্তাহে একটি নির্দিষ্ট সময়ে দুজন মিলে বসে একসঙ্গে এই বিষয় নিয়ে আলোচনা করুন।

যেটা করতে পছন্দ করেন সেটা নিজেরাই বেছে নিতে পারেন তবে জিনিস এটা পছন্দ করেন না সেটা অন্যের দিকে ঠেলে দেওয়া বা তাকে জোর করে করানোর চেষ্টা করবেন না।

২. নিজেদের অফিসের কাজ এবং অন্যান্য কাজ সামলে বাড়ির কাজ করার ( household work) সময় ভাগ করে নিতে হবে নিজেদেরকে। আপনি আপনার সময় মতো নিজের কাজ শেষ করে মাঝে মাঝে বাড়তি সময়ে সময় হাতে পেলে সঙ্গীর কাজে সাহায্য করতে পারেন। এতে তার মনটাও হালকা থাকবে এবং আপনাদের কাজ অনেকটাই এগিয়ে যাবে।

৩. যদি কেউ নিজের ভাগ্যের কাজটি করতে ভুলে যান তাহলে অন্য আরেকজন সঙ্গী তাকে দোষারোপ (blame) করবেন না। হতেই পারে তিনি নিজের কাজে ব্যস্ত হয়ে পড়েছিলেন কিংবা সময় কাজ শেষ করে উঠতে পারেননি। বরং চাইলে আপনিও তার কাজটি করে দিতে পারেন।

৪. শুধুমাত্র বাড়ির কাজ করাই যে সংসারের কাজ তা নয়। সংসারে এমন অনেক কাজ আছে যা বাড়ির বাইরে থেকেও করতে হয়।

সেগুলো আপনি করতে পারেন যদি আপনার বাড়ির কাজ household work) করতে ভালো লাগে তাহলে। উদাহরণ হিসেবে বলা যায় সময়ে সময় মিস্ত্রির খোঁজ করা কিংবা ইলেকট্রিক বিল জমা দেওয়া।

৫. যে যে কাজটি করতে ভালোবাসেন না সেটা অন্যের মুখের উপর একেবারেই বলবেন না। সব কাজই দুজনকে করতে হবে দফায় দফায়।

লাল-নীল-গেরুয়া...! 'রঙ' ছাড়া সংবাদ খুঁজে পাওয়া কঠিন। কোন খবরটা 'খাচ্ছে'? সেটাই কি শেষ কথা? নাকি আসল সত্যিটার নাম 'সংবাদ'! 'ব্রেকিং' আর প্রাইম টাইমের পিছনে দৌড়তে গিয়ে দেওয়ালে পিঠ ঠেকেছে সত্যিকারের সাংবাদিকতার। অর্থ আর চোখ রাঙানিতে হাত বাঁধা সাংবাদিকদের। কিন্তু, গণতন্ত্রের চতুর্থ স্তম্ভে 'রঙ' লাগানোয় বিশ্বাসী নই আমরা। আর মৃত্যুশয্যা থেকে ফিরিয়ে আনতে পারেন আপনারাই। সোশ্যালের ওয়াল জুড়ে বিনামূল্যে পাওয়া খবরে 'ফেক' তকমা জুড়ে যাচ্ছে না তো? আসলে পৃথিবীতে কোনও কিছুই 'ফ্রি' নয়। তাই, আপনার দেওয়া একটি টাকাও অক্সিজেন জোগাতে পারে। স্বতন্ত্র সাংবাদিকতার স্বার্থে আপনার স্বল্প অনুদানও মূল্যবান। পাশে থাকুন।.