মাছকে জল থেকে ডাঙায় তুললে যেমন করে তেমন বাঙালির পাতে একদিন মাছ না পড়লে বাঙালিও তেমন ছটফট করে একটু মাছের স্বাদ পাওয়ার জন্য। মাছে ভাতে বাঙালির চাই বিভিন্ন স্বাদের মাছের রেসিপি। কিন্তু বাড়ির একজন বা দুজন মহিলার পক্ষে এত রেসিপির যোগান প্রতিদিন দেওয়া তো সম্ভব নয়।
আপনাদের জন্য আমরা মাছের হরেক রেসিপি (fish recipe) এর আগেও শেয়ার করেছি। আজকে আবার নিয়ে এলাম একটি অন্য ধরনের রেসিপি যা সাধারণত আমরা চিকেন বা মাটন দিয়েই করে থাকি (rohu rezala)। এবার স্বাদ বদল করতে মাছের একটি রকমারি রান্না রইল আপনাদের জন্য।
জেনে নিন রুই মাছের রেজালা বানানোর রেসিপি (rohu rezala)। এটি বানাবেন রুই মাছ দিয়ে। এই মাছ প্রায় প্রতিটি বাঙালির বাড়ির ফ্রিজেই সহজলভ্য।
উপকরণ: একটি বড় রুই মাছ ৮ টুকরো করা,ঘি ও সোয়াবিন তেল ৪ টেবিল চামচ, টক দই ১ কাপ পেঁয়াজ বাটা আধ কাপ, বড় পেঁয়াজ দুটি পাতলা করে কাটা, স্বাদমতো নুন, স্বাদমতো চিনি, শুকনো লঙ্কা ৮ টি, গোলমরিচ ৬ টি, আদা বাটা ১ চা, দারুচিনি ৩ টি, লবঙ্গ ৬ টি, তেজপাতা দুটো, জায়ফল ও জয়িত্রী গুঁড়ো অল্প।
আরো পড়ুন- লিভ-ইনের প্ল্যান…আগে কী কী ভাবতে হবে
কীভাবে বানাবেন: প্রথমেই টক দই ফেটিয়ে নিয়ে তাতে পেঁয়াজ, আদা বাটা এবং কাঁচা লঙ্কা মেখে নিতে হবে। মাছের টুকরোগুলো অল্প করে ভেজে নিয়ে ৪৫ মিনিট দই দিয়ে মাখিয়ে রাখুন।
এবার কড়াইয়ে ঘি গরম করে তাতে তেজপাতা, শুকনো লঙ্কা এবং গরম মশলার ফোড়ন দিয়ে দিন। এবারে গোলমরিচ এবং পেঁয়াজ দিন।
পেঁয়াজ বাদামি রঙের হয়ে গেলে মাছগুলো সরিয়ে নিয়ে শুধুমাত্র টক দই তার মধ্যে ঢেলে দিন। এটি ভাল করে নাড়তে হবে।
আস্তে আস্তে কষতে কষতে মসলা থেকে তেল ছেড়ে দিন অল্প জল ঢেলে দিতে পারেন। মাছগুলি দিয়ে দিন এর মধ্যে। এবার তাতে নুন ও চিনি যোগ করুন।
এবার মশলা কষানো হয়ে গেলেই তৈরি মাছের রেজালা (rohu rezala)। পরিবেশন করার আগে অল্প জায়ফল ও জয়িত্রী গুঁড়ো ছড়িয়ে দিতে হবে। মাছের এই পোস্টটি আপনি গরম ভাত অথবা পোলাও দিয়ে খেতে পারেন।
লাল-নীল-গেরুয়া...! 'রঙ' ছাড়া সংবাদ খুঁজে পাওয়া কঠিন। কোন খবরটা 'খাচ্ছে'? সেটাই কি শেষ কথা? নাকি আসল সত্যিটার নাম 'সংবাদ'!
'ব্রেকিং' আর প্রাইম টাইমের পিছনে দৌড়তে গিয়ে দেওয়ালে পিঠ ঠেকেছে সত্যিকারের সাংবাদিকতার। অর্থ আর চোখ রাঙানিতে হাত বাঁধা সাংবাদিকদের।
কিন্তু, গণতন্ত্রের চতুর্থ স্তম্ভে 'রঙ' লাগানোয় বিশ্বাসী নই আমরা। আর মৃত্যুশয্যা থেকে ফিরিয়ে আনতে পারেন আপনারাই। সোশ্যালের ওয়াল জুড়ে বিনামূল্যে পাওয়া খবরে 'ফেক' তকমা জুড়ে যাচ্ছে না তো? আসলে পৃথিবীতে কোনও কিছুই 'ফ্রি' নয়। তাই, আপনার দেওয়া একটি টাকাও অক্সিজেন জোগাতে পারে। স্বতন্ত্র সাংবাদিকতার স্বার্থে আপনার স্বল্প অনুদানও মূল্যবান। পাশে থাকুন।.