কি এই IPR?
ইন্টেলেকচুয়াল প্রপাটি রাইট আইনের দ্বারা সুরক্ষিত একটি বিষয়৷ যার মধ্যে 'পেটেন্ট', 'কপিরাইট', 'ট্রেডমার্ক'-এর মতো বিষয়গুলি পড়ে৷ শিল্প সাহিত্য থেকে কোনও আবিস্কার, গবেষণা লব্ধ ফল, নতুন তৈরি করা ডিজাইন প্রভৃতির ক্ষেত্রে এই IPO ব্যবহার করা হয়৷ এবং এই আইন অনুসারে যে ব্যাক্তি নতুন জিনিসটি তৈরি করেছেন তার অনুমতি ছাড়া সেই জিনিস ব্যবহার করা যায় না।
আইপিআর কিভাবে করোনা চিকিৎসা বাধা তৈরি করে?
করোনার চিকিৎসার কোন নতুন গবেষণা থেকে প্রাপ্ত পদ্ধতি, নতুন ভ্যাকসিন মডেল কিংবা কোনও চিকিৎসা সরঞ্জাম অন্য একটি দেশ ততক্ষণ তৈরি বা ব্যবহার করতে পারে না যতক্ষণ না সেই ব্যক্তি বা সংস্থা অনুমতি দিচ্ছে। এতে অনেকটা সময় যায় এবং মানুষের কাছে নতুন চিকিৎসা পৌঁছে দিতে দেরি হয়৷
কোন কোন দেশ IPR এর বিরুদ্ধে মোদীর পাশে?
ভারত ও দক্ষিণ আফ্রিকা ছাড়াও আফ্রিকান গ্রুপ, এলডিসি গ্রুপ, বলিভিয়া, মিশর, এ্যাসওয়াতিনি, ফিজি, ইন্দোনেশিয়া, কেনিয়া, মালদ্বীপ, মোজাম্বিক, মঙ্গোলিয়া, নামিবিয়া, পাকিস্তান, ভানুয়াতু, ভেনিজুয়েলা এবং জিম্বাবুয়ে রয়েছে মোদীর পাশে৷ ভারতের পক্ষ থেকে দেওয়া IPR এ একটি সংশোধিত প্রস্তাব দেওয়া হয়ছে। যার উদ্দেশ্য হল, বিভিন্ন দেশকে সাশ্রয়ী মূল্যে করোনা মোকাবিলার সরঞ্জামগুলির ব্যবহার করার সুযোগ দেওয়া, পাশাপাশি আরও কার্যকরভাবে মারাত্মক ভাইরাসটি প্রতিরোধে সহায়তা করার জন্য বেশ কয়েকটি গুরুত্বপূর্ণ চিকিৎসাপণ্যর বিশ্বব্যাপী সহজালভ্যতা বাড়ানো৷
মোদীর প্রস্তাব নিয়ে কী বলছেন জার্মান চ্যান্সেলর,
সারা বিশ্বজুড়ে করোনা ভাইরাস প্রতিরোধের লক্ষ্যে সম্প্রতি জার্মান চ্যান্সেলর অ্যাঞ্জেলা মার্কেল মোদী'র 'একটি পৃথিবী, একটি স্বাস্থ্য ব্যবস্থা' এই পদ্ধতি অবলম্বন করার আহ্বানকে সমর্থন করেছেন।
শোভনের আনুগত্য মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়ের প্রতি আজও অটুট, রত্নাকে নিশানাতেও জল্পনা