বামিংহ্যাম: ডেভন কনওয়ের উইকেট নেওয়ার সঙ্গে সঙ্গে ক্যারিবিয়ান কিংবদন্তি কোর্টনি ওয়ালশকে(Courtney Walsh) পিছনে ফেলে দিলেন স্টুয়ার্ট ব্রড(Stuart Broad)৷ সেই সঙ্গে বিশ্বে পেস বোলার হিসেবে টেস্ট ক্রিকেটের ইতিহাসে তৃতীয় সর্বোচ্চ উইকেট নিলেন ইংরেজ ক্রিকেটার৷ নিউজিল্যান্ডের বিরুদ্ধে দ্বিতীয় টেস্টে দ্বিতীয় দিন লাঞ্চের আগেই কিউয়ি স্ট্যান্ড-ইন ক্যাপ্টেনNew Zealand’s stand-in captain টম লাথামকে তুলে নিয়ে ওয়ালশকে ছুঁয়ে ছিলেন৷ লাঞ্চের পর কনওয়ের উইকেট নিয়ে ক্যারিবিয়ান কিংবদন্তিকে টপকে যান৷

ক্রিকেটের দীর্ঘতম ফর্ম্যাটে সর্বাধিক উইকেটে ছয় নম্বরে পৌঁছতে ওয়ালশকে ছাপিয়ে যান ব্রড। ওয়ালশেরে টেস্ট উইকেটের সংখ্যা ছিল ৫১৯টি৷ আর  কনওয়ের উইকেট নিয়ে টেস্টে স্টুয়ার্ট ব্রডের ৫২০ তম শিকার করলেন। টেস্ট ক্রিকেটে ফাস্ট বোলার হিসাবে সর্বাধিক উইকেট নেওয়ার রেকর্ড জেমস অ্যান্ডারসনের৷ তার পরেই রয়েছেন কিংবদন্তি অজি পেসার গ্লেন ম্যাকগ্রা৷ তার পরেই রয়েছেন ব্রড৷ অ্যান্ডারসন এখন পর্যন্ত টেস্ট ক্রিকেটে ৬১৬ উইকেট নিয়েছেন। আর ম্যাকগ্রার উইকেট সংখ্যা ৫৬৩টি৷

টেস্ট ক্রিকেটে সর্বাধিক ৮০০ উইকেটের মালিক মুথাইয়া মুরালীধরন৷ শ্রীলঙ্কার এই কিংবদন্তি অফ-স্পিনারের পর রয়েছেন কিংবদন্তি অস্ট্রেলিয়ান লেগ-স্পিনার শেন ওয়ার্ন৷ টেস্টে ওয়ার্নারের শিকার ৭০৮টি৷ তার পরে রয়েছেন অনিল কুম্বলে, জেমস অ্যান্ডারসন ও গ্লেন ম্যাকগ্রা৷ এই টেস্টে অনন্য নজির গড়েছেন অ্যান্ডারসন৷ প্রাক্তন অধিনায়ক অ্যালিস্টার কুকের(Alastair Cook) নজির ছাপিয়ে দেশের হয়ে সর্বাধিক টেস্ট খেলার নজির গড়েছেন জেমস অ্যান্ডারসন(James Anderson)।

১৮ বছর আগে জিম্বাবোয়ের বিরুদ্ধে এই লর্ডসেই টেস্ট ক্রিকেটে অভিষেক হয়েছিল ৩৮ বছরের তারকা ফাস্ট বোলারের। যদিও এর তিন বছর বাদে ক্রিকেটের লম্বা ফর্ম্যাটে প্রথম ম্যাচ খেলে অ্যান্ডারসনকে ছাপিয়ে গিয়েছিলেন প্রাক্তন ইংরেজ অধিনায়ক কুক। অভিষেক টেস্টের প্রথম ইনিংসেই পাঁচ উইকেট নিয়ে ইংল্যান্ডের ইনিংস জয়ের শরিক হয়েছিলন জিমি। আজ ফাস্ট বোলার হিসেবে বিশ্বের সর্বাধিক উইকেট শিকারি তিনি। একইসঙ্গে কিংবদন্তি অ্যান্ডারসন বিশ্বের একমাত্র জোরে বোলার, যিনি দেড়শোরও বেশি আন্তর্জাতিক টেস্ট ম্যাচ খেলেছেন।

লাল-নীল-গেরুয়া...! 'রঙ' ছাড়া সংবাদ খুঁজে পাওয়া কঠিন। কোন খবরটা 'খাচ্ছে'? সেটাই কি শেষ কথা? নাকি আসল সত্যিটার নাম 'সংবাদ'! 'ব্রেকিং' আর প্রাইম টাইমের পিছনে দৌড়তে গিয়ে দেওয়ালে পিঠ ঠেকেছে সত্যিকারের সাংবাদিকতার। অর্থ আর চোখ রাঙানিতে হাত বাঁধা সাংবাদিকদের। কিন্তু, গণতন্ত্রের চতুর্থ স্তম্ভে 'রঙ' লাগানোয় বিশ্বাসী নই আমরা। আর মৃত্যুশয্যা থেকে ফিরিয়ে আনতে পারেন আপনারাই। সোশ্যালের ওয়াল জুড়ে বিনামূল্যে পাওয়া খবরে 'ফেক' তকমা জুড়ে যাচ্ছে না তো? আসলে পৃথিবীতে কোনও কিছুই 'ফ্রি' নয়। তাই, আপনার দেওয়া একটি টাকাও অক্সিজেন জোগাতে পারে। স্বতন্ত্র সাংবাদিকতার স্বার্থে আপনার স্বল্প অনুদানও মূল্যবান। পাশে থাকুন।.