নয়াদিল্লি: দক্ষিণ দিল্লির (South Delhi) লাজপত নগর (Lajpat Nagar) সেন্ট্রাল মার্কেটে বিধ্বংসী আগুন (Fire)। আগুন লাগে একটি কাপড়ের শোরুমে (showroom)। আগুনের লেলিহান শিখায় আশপাশের দোকানও পুড়ে ছাই। শনিবার সকালে এই বাজারে আগুন লাগে।
দমকল সূত্রে খবর, শনিবার সকালে লাজপত নগরের একটি কাপড়ের শোরুমে আচমকা আগুন লাগে। সকালে ১০টা ২০ মিনিট নাগাদ স্থানীয়রা ওই শোরুম থেকে কালো ধোঁয়া বের হতে দেখেন। তখনই খবর দেওয়া হয় দমকলে। সঙ্গে সঙ্গে ঘটনাস্থলে পৌঁছয় ১৬টি ইঞ্জিন (Fire Engines)। আগুন আয়ত্তে না আসায় ফের একাধিক ইঞ্জিন পাঠানো হয়। এখনও পর্যন্ত ঘটনাস্থলে পৌঁছেছে ৩০টি ইঞ্জিন। তা সত্ত্বেও এখনও আগুন আয়ত্তে আনা সম্ভব হয়নি। ওই শোরুমে আচমকা আগুন লাগার ফলে পুড়ে গিয়েছে আশপাশের একাধিক ছোটো দোকান। যুদ্ধকালীন তৎপরতায় চলছে আগুন নেভানোর কাজ।
তবে আগুন কীভাবে লাগল তা এখনও জানা সম্ভব হয়নি। ঘটনাস্থলে দমকলের পাশাপাশি রয়েছে পুলিশ। এলাকাটি যথেষ্ট ঘন জনবসতিপূর্ণ। ফলে আগুন আয়ত্তে না এলে বিপদ ঘটার সম্ভাবনা প্রবল। আগুন ছড়িয়ে পড়তে পারে লোকালয়ে। যদিও এখনও কোনও প্রাণহানির খবর পাওয়া যায়নি। ক্ষয়ক্ষতির পরিমাণও সঠিকভাবে বলা সম্ভব হয়নি এখনও।
কিছুদিন আগে পুনের (Pune) লাউসা রোডের উরভাদে গ্রামের এসভিএস অ্যাকোয়া টেকনোলজিস(SVS Aqua Technologies) নামে এক স্যানিটাইজার (Sanitizer) কারখানায় ভয়ঙ্কর আগুন লাগে। মারাত্মক গতিবেগে আগুন ছড়িয়ে পড়ে গোটা কারখানায়। গলগল করে কালো ধোঁয়া বের হতে থাকে। যেহেতু স্যানিটাইজার তৈরি করতে অ্যালকোহল ব্যবহৃত হয় এবং তা আগুনের সংস্পর্শে এলেই জ্বলে ওঠে, সেই কারণে আগুন আরোও ভয়ঙ্কর রূপ নেয়। এসভিএস অ্যাকোয়া টেকনোলজিস (SVS Aqua Technologies) নামে ওই সংস্থায় ঘটনার দিন অন্তত ৩৭ জন শ্রমিক কাজ করছিলেন। দমকলের চেষ্টায় ২০ জনকে উদ্ধার করা সম্ভব হয়। ১৪ জন কর্মীর মৃতদেহ বের করে আনা হয় কারখানা থেকে। প্রাথমিক তদন্তে জানা গিয়েছে শর্ট সার্কিটের ফলে আগুন লাগে ওই কারখানায়।
লাল-নীল-গেরুয়া...! 'রঙ' ছাড়া সংবাদ খুঁজে পাওয়া কঠিন। কোন খবরটা 'খাচ্ছে'? সেটাই কি শেষ কথা? নাকি আসল সত্যিটার নাম 'সংবাদ'!
'ব্রেকিং' আর প্রাইম টাইমের পিছনে দৌড়তে গিয়ে দেওয়ালে পিঠ ঠেকেছে সত্যিকারের সাংবাদিকতার। অর্থ আর চোখ রাঙানিতে হাত বাঁধা সাংবাদিকদের।
কিন্তু, গণতন্ত্রের চতুর্থ স্তম্ভে 'রঙ' লাগানোয় বিশ্বাসী নই আমরা। আর মৃত্যুশয্যা থেকে ফিরিয়ে আনতে পারেন আপনারাই। সোশ্যালের ওয়াল জুড়ে বিনামূল্যে পাওয়া খবরে 'ফেক' তকমা জুড়ে যাচ্ছে না তো? আসলে পৃথিবীতে কোনও কিছুই 'ফ্রি' নয়। তাই, আপনার দেওয়া একটি টাকাও অক্সিজেন জোগাতে পারে। স্বতন্ত্র সাংবাদিকতার স্বার্থে আপনার স্বল্প অনুদানও মূল্যবান। পাশে থাকুন।.