কলকাতা: সবাই চায় তাকে দেখতে ভালো লাগুক। কিন্তু প্রকৃতির নিয়মে সকলেই ভালো দেখতে হবে না সৌন্দর্যের দিক দিয়ে বিচার করলে নিখুঁত সুন্দর হবেন এমনটা নয়। তাই বেশিরভাগ ক্ষেত্রেই নিজেকে আরও সুন্দর ও আকর্ষণীয় করে তুলতে নানা রকমের প্রসাধনী অনেকেই ব্যবহার করে থাকেন। কৃত্রিম রাসায়নিক প্রসাধন পণ্য গুলো ব্যবহারে সহজ হলেও চুল ও ত্বকের ওপর এর দীর্ঘমেয়াদী প্রভাব লক্ষ করা যায়।

এই জন্য বর্তমানে বাজারে প্রাকৃতিক উপাদান যুক্ত প্রসাধনীর চাহিদা বাড়ছে। অথবা কোনো প্রাকৃতিক উপাদান প্রসাধনীর বিকল্প হিসেবে কাজ করতে পারে তার খোঁজ চলছে। হাতের কাছে খুব সহজেই পাওয়া যায় এমন উপাদান দিয়ে সহজেই সেরে নেওয়া যায় নিজের রূপচর্চার অধ্যায়। চুলের যত্নে এমনই কিছু প্রাকৃতিক উপাদান ঘরেই বানিয়ে নিতে পারেন।

১. এক টেবিল চামচ লেবুর রসের মধ্যে দুই চামচ শ্যাম্পু (shampoo) মিশিয়ে নিন। এবার এই মিশ্রণটি মাথার ত্বকে আলতো ভাবে ম্যাসাজ করুন। কিছুক্ষন রেখে দিয়ে ধুয়ে ফেলুন।

২. বেশ কিছুটা নারকেল তেল (coconut oil) ও লেবুর রস একসঙ্গে মেশান। এবার এই মিশ্রণটি চুলের গোড়ায় মাখুন। ১৫ থেকে ২০ মিনিট রেখে দেওয়ার পর শ্যাম্পু দিয়ে ধুয়ে ফেলুন। এর পর লাগান কন্ডিশনার (conditioner)। চুল পড়া বন্ধ হবে।

৩. এক টেবিল চামচ অ্যালোভেরা জেল (aloe vera gel) ও দুই টেবিল চামচ ন্যাচারাল শ্যাম্পু মিশিয়ে নিয়ে সেটা দিয়ে চুল ধুয়ে ফেলতে পারেন।

৪. অলিভ ওয়েলের (olive oil) সঙ্গে তিন টেবিল চামচ পেঁয়াজের রস মেশান। এবার এই মিশ্রণ চুলে ব্যবহার করুন। দুঘন্টা রেখে ভালো করে ধুয়ে নিন। খুশকি (dandruff) কমবে।

৫. চুল ধুয়ে ফেলার সময় দুই টেবিল চামচ শ্যাম্পুর সঙ্গে এক টেবিল চামচ চিনি মিশিয়ে নিন। এই চুলের স্বাস্থ্য ভালো রাখার জন্য উপকারী।

৬. ন্যাচারল শ্যাম্পু ও গ্লিসারিন মিশিয়ে চুল ধুয়ে ফেলুন। এতে চুল ও মাথার ত্বক ভালো থাকবে

লাল-নীল-গেরুয়া...! 'রঙ' ছাড়া সংবাদ খুঁজে পাওয়া কঠিন। কোন খবরটা 'খাচ্ছে'? সেটাই কি শেষ কথা? নাকি আসল সত্যিটার নাম 'সংবাদ'! 'ব্রেকিং' আর প্রাইম টাইমের পিছনে দৌড়তে গিয়ে দেওয়ালে পিঠ ঠেকেছে সত্যিকারের সাংবাদিকতার। অর্থ আর চোখ রাঙানিতে হাত বাঁধা সাংবাদিকদের। কিন্তু, গণতন্ত্রের চতুর্থ স্তম্ভে 'রঙ' লাগানোয় বিশ্বাসী নই আমরা। আর মৃত্যুশয্যা থেকে ফিরিয়ে আনতে পারেন আপনারাই। সোশ্যালের ওয়াল জুড়ে বিনামূল্যে পাওয়া খবরে 'ফেক' তকমা জুড়ে যাচ্ছে না তো? আসলে পৃথিবীতে কোনও কিছুই 'ফ্রি' নয়। তাই, আপনার দেওয়া একটি টাকাও অক্সিজেন জোগাতে পারে। স্বতন্ত্র সাংবাদিকতার স্বার্থে আপনার স্বল্প অনুদানও মূল্যবান। পাশে থাকুন।.