'জায়গা ছেড়ে দেওয়ার বার্তা' বহু আগেই দিয়েছিলেন
বিধানসভা নির্বাচনের ভোট প্রচারে গিয়ে একবার বিজেপির মঞ্চ থেকেই মুকুল রায়কে বলতে শোনা গিয়েছিল, যে রাজনীতিতে কখন জায়গা ছেড়ে দিতে হয়, তার টাইমিংটা ভালো জানতে হয়। সেই প্রসঙ্গ তুলে মুকুল রায় সেদিন বলেছিলেন, তিনি নিজে জায়গা না ছাড়লে তরুণ নেতারা কীভাবে জায়গা পাবেন? এপ্রসঙ্গে শুভ্রাংশুর কথাও তিনি তুলে ধরেছিলেন। তারপর সেই চক্র ঘুরে আজ ফের তৃণমূলে শুরু মুকুল যুগ।
শুভ্রাংশুর বিজেপির সঙ্গে দূরত্ব
শুভ্রাংশু রায় কয়েকদিন আগেই কার্যত বিজেপিকে কটাক্ষ করে বলেন, নির্বাচিত সরকারের সমালোচনা না করে আগের নিজেদের সমালোচনা করুন। এছাড়াও মুকুল রায় যখন কোভিডে আক্রান্ত ছিলেন সেসময়ও শুভ্রংশু ক্ষোভ জাহির করে জানান যে তাঁর বাবা যখন কোভিডে আক্রান্ত ছিলেন তখন তাঁর খোঁজ কেউ নেননি।
তৃণমূলে প্রত্যাবর্তন, তৃণমূল ভবনে সপুত্র ঘরে ফিরলেন মুকুল রায়
শেষ মুহূর্তেও চেষ্টা করে গিয়েছে বিজেপি
শোনা যাচ্ছে, বিজেপি ছেড়ে মুকুলের গমন রোধ করতে শেষ মুহূর্ত পর্যন্ত চেষ্টা করে গিয়েছেন বিজেপি নেতারা। বহু ফোন এদিন মুকুল রায়ের ঘরে আসে। তবে জানা যায় শেষ মুহূর্তে চেষ্টা করেও মুকুল রায়কে রোখা যায়নি। শোনা যাচ্ছে অসুস্থ মুকুল পত্নীর ইচ্ছা অনুযায়ীই দিদির সঙ্গে ফের এক রাস্তায় যাচ্ছেন মুকুল রায়। এমনই দাবি সূক্রের ।