প্রেম বড় মধুর। কিন্তু পার্টনার খুব বেশি আবেগপ্রবণ (emotional) হলে তা নিয়েও তৈরি হয় সমস্যা। কথায় কথায় রেগে যাওয়া অথবা কেঁদে ফেলা কিংবা মুখ ভার করে বসে থাকা এগুলি একটা নির্দিষ্ট সীমা অবধি মেনে নিতে পারে অপর পার্টনার। কিন্তু তারপরে তা তার কাছে একঘেয়ে হয়ে ওঠে।

তখনই দুজনের মধ্যে দূরত্ব চলে আসাটা অস্বাভাবিক কিছু নয়। তবে সম্পর্কে যদি আবেগ না থাকে তাহলে সেটা পাথরের মতই কঠিন হয়ে যায়। কিন্তু সেটাও নিয়ন্ত্রণ করা খুবই গুরুত্বপূর্ণ দুজন ব্যক্তির মধ্যে। বেশিরভাগ ক্ষেত্রেই দেখা যায় সঙ্গী আবেগে ডুবে গিয়ে তার কর্তব্য পালন থেকে দূরে সরে যায় (emotional)। এমন অবস্থায় অপর সঙ্গী কী করে ম্যানেজ করবেন বিষয়টি?

১. এমন ব্যক্তিরা খুব বেশি কনফিউজড (confused) বা বিভ্রান্ত থাকেন। কোন সিদ্ধান্তটা তার জন্য ঠিক সম্পর্কের জন্য ভালো সেটা বুঝতেই অনেকটা সময় লেগে যায় তাদের। ততক্ষণে সেই কাজটি করে ফেললে হয়তো ভালো ফল দিত।

কিন্তু যেহেতু এরা অল্পতেই দিগ্বিদিক জ্ঞানশূন্য হয়ে পড়ে তাই বহু মানুষের বহু পরামর্শ শুনে একেবারে ল্যাজেগোবরে অবস্থা হয় তাদের। তাই তাকে সঠিক কাজ সঠিক সময় করার মূল্য আপনাকে বোঝাতে হবে।

২. এই মানুষরা খুব সহজেই যেকোনো কাজের ক্ষেত্রে সীমা লংঘন করতে পারে দ্রুত। এর পরবর্তী ফলাফল কি হবে সেটা না ভেবেই তারা ঝাঁপিয়ে পড়ে। কিন্তু আপনাকে আপনার সঙ্গীকে থামাতে হবে এমনটা করার থেকে। নইলে পরে আফসোস করা ছাড়া অন্য কোনো রাস্তা খোলা থাকবে না।

৩. এরা সঙ্গীদেরকে আবেগের মাধ্যমে নিয়ন্ত্রন করতে ভালোবাসেন (dominating)। এটিকে অনেকেই বলেন ইমোশনালি ব্ল্যাকমেইল করা।

অর্থাৎ তারা যেমন করে ভাবেন সঙ্গীকেও তাদের মত করে ভাবতে বাধ্য করেন এবং জীবন চালানোর চেষ্টা করেন (dominating)। কিন্তু কোনো মানুষই অপর কোন মানুষকে নিয়ন্ত্রণ করতে পারে না। সে শুধু ভালবাসার মাধ্যমে তাকে বেঁধে রাখতে পারে এটা আপনাকে বোঝাতে হবে।

লাল-নীল-গেরুয়া...! 'রঙ' ছাড়া সংবাদ খুঁজে পাওয়া কঠিন। কোন খবরটা 'খাচ্ছে'? সেটাই কি শেষ কথা? নাকি আসল সত্যিটার নাম 'সংবাদ'! 'ব্রেকিং' আর প্রাইম টাইমের পিছনে দৌড়তে গিয়ে দেওয়ালে পিঠ ঠেকেছে সত্যিকারের সাংবাদিকতার। অর্থ আর চোখ রাঙানিতে হাত বাঁধা সাংবাদিকদের। কিন্তু, গণতন্ত্রের চতুর্থ স্তম্ভে 'রঙ' লাগানোয় বিশ্বাসী নই আমরা। আর মৃত্যুশয্যা থেকে ফিরিয়ে আনতে পারেন আপনারাই। সোশ্যালের ওয়াল জুড়ে বিনামূল্যে পাওয়া খবরে 'ফেক' তকমা জুড়ে যাচ্ছে না তো? আসলে পৃথিবীতে কোনও কিছুই 'ফ্রি' নয়। তাই, আপনার দেওয়া একটি টাকাও অক্সিজেন জোগাতে পারে। স্বতন্ত্র সাংবাদিকতার স্বার্থে আপনার স্বল্প অনুদানও মূল্যবান। পাশে থাকুন।.