সূর্যগ্রহণ ১০ জুন
প্রসঙ্গত, উত্তর আমেরিকা, কানাডা গ্রিনল্যান্ডের সঙ্গে মেরুতে এদিন সূর্যগ্রহণ দেখা যাবে। সূর্যগ্রহণের বিশেষ অংশ হল রিং অফ ফায়ার। একনজরে দেখে নেওয়া যাক সূর্যগ্রহণের এই রিং অফ ফায়ার আসলে কী? কীভাবেই বা এটি তৈরি হয়।
প্রকারভেদে সূর্যগ্রহণ
মূলত, সূর্যগ্রহণের তিনটি প্রারভেদ রয়েছে। সম্পূর্ণ, আংশিক ও কৌণিক , এই তিন ধরনের ক্ষেত্রে সূর্যগ্রহণকে বিভিন্ন দিক থেকে দেখা যায়। এই মনোরম দৃশ্য বিশ্বের বিভিন্ন জায়গা থেকে দেখা যায়। আর তার দিকে জ্যোতির্বিজ্ঞানীদের নজর থাকে।
কীভাবে সংগঠিত হয় রিং অফ ফায়ার?
নাসার মতে , সূর্যের চেয়ে চাঁদ ৪০০ গুণ ছোট। আর সূর্যের কাছে এই গ্রহণকালে চাঁদ ৪০০ গুণ ঘনিষ্ঠ হয়। আর তিন গ্রহই এক সরলরেখায় থাকে এদিন। সূর্যগ্রহণের ক্ষেত্রে চাঁদ,সূর্য, পৃথিবী একই সরল রেখায় থাকে। এই সময় 'রিং অফ ফায়ার' দেখা যায়। সূর্যের আলো এই সময় ঢেকে যায় চাঁদের ছায়ায়। ফলে বিরল এক উজ্জ্বল জ্যোতি দেখা যায় সূর্যের চারপাশে। যা বলয়ের আকার নেয়। আর এই জ্যোতিকেই বলা হয় 'রিং অফ ফায়ার'। আর ১০ জুনের আকাশে তা দেখা যেতে চলেছে।
পালিত হয় বেশ কিছু নিয়ম
প্রসঙ্গত, সূর্যগ্রহণের সময় আগুনের আংটি বা রিং অফ ফায়ার যেমন একটি বড় দিক, তেমনই এই গ্রহণের সঙ্গে জড়িত একাধিক নিয়ম হিন্দুশাস্ত্র মতে বেশ প্রাসঙ্গিক। এইগ্রহণকালে বন্ধ থাকে দেশের একাধিক বড় মন্দির। শবরীমালা থেকে পদ্মনাভ মন্দিরে পালিত হয় বহু নিয়ম। প্রসঙ্গত, এদিন দেশের বহু মন্দিরে সূর্যগ্রহণের শেষ সময় প্রযন্ত মন্দির বন্ধ রাখা হয়।